১,চর্মরোগের লক্ষণ ভিত্তিক কিছু ঔষধ । #দাদ, তাতে খুব চুলকানি ও জ্বালা,একজিমায় পুরু হলদে-সাদা মামড়ি, তার ভেতরে ঘন হলদে পুঁজ। কোনও চর্মরোগে খুব চুলকানি, রাতে ও বিছানায় শুলে চুলকানি বাড়ে , চুলকানির পর খুব জ্বালা( Mezereum)#দাদ, মুখে দাদ, শরীরের নিম্নাঙ্গে দাদ, এছাড়াও শরীরের সমস্ত স্থানে দাদ হলে(Tellurium)#শীতকালে গায়ে দাদের মতো উদ্ভেদ, চর্মরোগ সহ কোষ্টকাঠিন্য, চামড়া শুকনো,খসখসে,অত্যন্ত চুলকানি,রক্ত না বেরানো পর্যন্ত চুলকায় (Alumina)#স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি (Sepia)#যোনিতে ভীষণ চুলকানি, স্ত্রীলোকের প্রুরাইটিস, নাকের মধ্যে দানাদানা উদ্ভেদ নির্গমন ও চুলকানি(Fagopyrum)#পুরুষ জননেন্দ্রিয়ে প্রুরাইটিস , অত্যন্ত চুলকানি, লিঙ্গমনি লালবর্ণ হয়ে ওঠে,অণ্ডকোষের চামড়া শক্ত, পুরু ও মোটা হয় (Caladium Segu)#খোস , প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ (Echinacea)#আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয় (Urtica Urens)#হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত (Bufo Rana)#খোস,প্যাঁচড়া,দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা (Acid Chryso)#কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস(Kali Ars)#মাথায় ও কানের পেছনে উদ্ভেদ তাতে রস ঝরে ও খুব চুলকায়,রক্ত পড়ে, পোকা জন্মায় (Oleander)#গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার , গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ (Psorinum)#চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে(Sulpher)#মাথায় একজিমা,মামড়ি পড়ে,দুর্গন্ধ, উদ্ভেদ ক্রমশ মাথা হতে নিচের দিকে নামে(Calcarea Carb)#ঘাড়ে ও মাথার পেছনের অংশে ইরাপ্সান,খুব চুলকায়, রস পড়ে,ক্ষত হয়। হাতে একজিমা, শুক্লপক্ষে বাড়ে ও কৃষ্ণপক্ষে কমে(Clematis Erecta)#চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি(Dolichos)#চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ । ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি(Comocladia)#সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়(Hepar Sulph)#একজিমায় সর্বদা রস ও পুঁজ ঝরে,মামড়ি পড়ে,তাতে চুল জড়ে যায়। দাঁড়িতে একজিমা, কনুইয়ের নীচে, হাঁটুর নীচে ও অণ্ডকোষের একজিমায় এটা খুব উপকারী, জল লাগলে চুলকানি বাড়ে(Nat Mur)#হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি(Anagallis)#কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ(Arsenic Alb)#গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি(Sarsaparilla)#হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা(Graphites)#ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়(Petroleum)#খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়(Aloe Soc)#খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ(Anthrakokali)#চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা(Anacardium Occi)#চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে,মুখে,পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায় (Antim Crud)***বিঃদ্রঃআমার পোষ্ট গুলতে অনেকে ঔষধ শক্তি ও মাত্রা উল্লেখ করতে বলেছেন কিন্তু ঔষধ শক্তি ও মাত্রা নির্ভর করে রোগির বয়স, রোগের তিব্রতা, কতদিন যাবত রোগি রোগে ভুগছে, রোগের ধরন ইত্যাদি তাই পোষ্টে ঔষধ শক্তি ও মাত্রা উল্লেখ করা কঠিন হয়ে পড়ে। যদি রোগির সাথে কথা বলে প্রকৃত সমস্যা জানতে পারলে ঔষধ শক্তি ও মাত্রা নিধারণ করা যায়। সবাই কে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ***বিঃদ্রঃ চিকিৎসকে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোন ঔষধ গ্রহণ করবেন না। ### প্রবাসীদের চিকিৎসা সম্পূণ ফ্রি। ****যে কোন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন ডা আরিফুল ইসলাম আদনান সামি হোমিওপ্যাথি।ইমু 01721418696DHMS(Dhaka) inbox করুন