Epididymitis রোগের হোমিওপ্যাথি
🔗https://youtu.be/CO6Cc-FFvYAe
ডাঃ আরিফুল ইসলাম আদনান সামি হোমিওপ্যাথি
ডাঃ রেজমিনা আক্তার রাখী হোমিওপ্যাথি রেজিস্ট্রার্ড ফিজিশিয়ান
সৈয়দ হোমিও হল ফরেস্ট রোড আলিয়া মাদ্রাসা মার্কেট শেরপুর
+8801721418696
ইমু হোয়াটসঅ্যাপ বিকাশ
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন অনলাইনে বা সরাসরি চেম্বারে সৈয়দ হোমিও হল, শেরপুর, বগুড়া, বাংলাদেশ।
শুধু মাত্র ডাঃও স্টুডেন্ট দের জন্য লেখা।
সাধারণ জনগণের জন্য নয়।
আপনার এই সমস্যা থাকলে ডাঃ এর পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিবেন।
পুরুষের জনন পুরুষের জন শ্রেণীতে ভাগ করা
ক) পুরুষ (Penis)
(Testis):
গ) অণ্ডকোষ (Scrotum) (Vas Deferenst
৫) বীর্যস্থলী (Semenal vesicle) :
১) প্রষ্টেট গ্রন্থি (Prostat Gland)
ছ) এপিডেডিমিস (Epidedymis)
১। টেসটিস বা অন্ডকোষ
(TESTIS)
টেসটিসের গঠনঃ— টেসটিস হইল পুরুষ জনন দুই দিকের অণ্ডকোষ নামক থলিতে অবস্থান করে। ইহার আকৃতি ডিম্বাকার এবং আয়তন ৪×২.৫x৩ সি. সি. হয়। ইহার মধ্যে কার (Sperm) গঠিত হয়। ইহা হইতে পুরুষ যৌন হর্মোনও বাহির হয়। ইহার উপরে দিকে থাকে অনেকগুলি সরু টিউবুল (Tubole) যোগে গঠিত।
এপিডিডিমিস এবং তাহা হইতে শুক্রনালী বাহির হইয়া থাকে। উহার সঙ্গে আরও অনেক শিরা ধমনী, লিমফ নালী প্রভৃতি থাকে এবং সব মিলিয়া স্পার্মেটিক কর্ড (Spermatic Cord) সৃষ্টি করে।
ইংগুইনাল ক্যানাল (Inguinal Canal) দিয়ে পেটের মধ্যে বা পেলভিক (Pelvic) ক্যভিটিতে চলিয়া যায় এবং শেষ পর্যন্ত ঘুরিয়া আসিয়া, পুরুষ জনন-যন্ত্রের মধ্য দিয়ে শুক্রাণু বাহির হয়। তবে তার সঙ্গে থাকে প্রোষ্টেট গ্রন্থির নিঃস্রন, শুক্রথলির নিঃস্রন প্রভৃতি। বীর্যে ঐ তিনটি নিঃস্রন থাকে, অর্থাৎ- টেসটিসের শুক্রাণু এবং তার সঙ্গে প্রোষ্টেট ও শুক্রস্থলির নিঃসৃত রস। তবে শুক্রকীট একমাত্র টেসটিসেই জন্ম নিয়ে থাকে।
দুইটি শক্ত ফাইরাস (Fibrous) আবরণ টেসটিসকে ঘিরিয়া রাখে। উহা হইল টিউনিকা ভেজিনালিস (Tunica Vaginalis) ও টিউনিকা এলবুজেনিয়া (Tunica Albugenia) |
টেসটিসটি মাঝা-মাঝি কাটিলে দেখা যাইবে যে তাহার মধ্যে থাকে একটি উপরের করটেক্স ও তার সঙ্গে যুক্ত ভিতরের দিকে অনেক সেপটাম (Septum)। এই সকল সেপটাম (Septum) দ্বারা পৃথক করা অংশগুলোর মধ্যে থাকে পিরামিড আকৃতির বস্তু। এই পিরামিড গুলিতে থাকে প্রচুর সেমিনিফেরাস (Seminiferous) টিউবিউল। তাহাদের অনেক আবরণ (Layer) থাকে। এক একটি আবরণ (Layer) হইল শুক্রানুগুলির উন্নয়নের (Layer) হইল শুক্রানুগুলির উন্নয়নের (Levelopment) এক একটি অবস্থা বা স্টেজ। সবচেয়ে ভিতরের লেয়ারে থাকে পারমেটিজোয়া বা শুক্রকীট । এই সকল আবরণ (Layer) হইল বাহির হইতে ভিতরে।
ii) টেসটিসের কাজ (FUNCTION OF TESIS) :—
ক) এক্সোক্রাইন (EXOCRINE):— এক্সোক্রাইন (Exocrine) এর কাজ হইল শুক্রানু তৈয়ার করা ও তাহা বীর্যের মধ্যে প্রেরণ করা— যাহার দ্বারা জনন ক্রিয়া হয় ।
এণ্ডোক্রাইন
খ)
(Endocrine) এর কাজ হইল—
(ENDOCRINE):—
এণ্ডোক্রাইন
হোমিওপ্যাথিক
১। ইন্টারটিসিয়াল সেল (Intertitial Cell) গুলি হইতে এই হর্মোনগুলি বাহির হয় এবং তাহা এপিডিডিমিস, প্রোষ্টেট গ্রন্থি, ভাসডেফারেন্স, ‘সেমিন্যাল ভেসিকল প্রভৃতি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ।
২। এই গুলি যৌবনে সেকেণ্ডারী সেক্স চরিত্রগুলিকে সৃষ্টি করে ও তাহাদের রক্ষা করে।
৩। ইহা এন্টিরিয়ার পিটুইটারীর গোনাড হর্মোনের নিঃসন নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে টেষ্টোষ্টোরোল বেশী হইলে গোনাড হর্মোন নিঃসন কম হয়। ৪ । ইহার ক্রিয়াতেই ধীরে ধীরে যৌবনে থাইমাস গ্রন্থি ছোট ও অদৃশ্য হয় ।
৫। ইহা শুক্রানুর ক্ষমতা ও ক্রিয়াকে বর্ধিত করে এবং মানসিক প্রভাব সৃষ্টিতে সাহায্য করে । ৬। ইহা বেশী হইলে পিটুইটারী গ্রোথ হরমোনের কাজ কিছুটা
কমিয়া যায় বলিয়া অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন ।
৭ । ইহার কাজ বন্ধ হইলে বা দেহ হইতে কাটিয়া বাদ দিলে অন্য সকল জনন যন্ত্রগুলির কাজ কমিয়া যায় ও ধীরে ধীরে তাহারা কর্মহীন হইয়া শুকাইয়া যায় ।
বীর্য বা শুক্র
[THE SEMEN ]
উত্তর বীর্য বা শুক্র কাহাকে বলে :— যৌন ক্রিয়ার সময় রুষের জনননালী হইতে শুক্রানুসমেত যে তরল পদার্থ নিষ্ক্রান্ত হয় হাকে বীর্ষ বা শুক্র বলে। প্রতিবারে প্রায় ২.৫–৩.৫ মিলিমিটার বীর্ষ হির হয় এবং প্রতি মিলিলিটারে গড়ে ১০ কোটি শুক্রানু নর্গিত হয়। য় ২০% অস্বাভাষিক শুক্রানু থাকে ।
প্রতি মিলিলিটারে সংখ্যা ২ কোটির কম হইলে অনেকের মতে পুরুষ ্যা হইতে পারে। তবে প্রতি বীর্যপাতে ২০% শুক্রানুও যদি স্বাভাবিক হয় তবে পুরুষ বন্ধ্যা হইতে বাধ্য।
হাইড্রোসিল।
(Hydrocele) অকোষের যে মোটা চন্দ্র, তাহার মধ্যে (পুরা, পেরিটোনিয়মের মত) দুইটি পরদা আছে, একটির নাম – টিউনিকা ভ্যাজাইনেলিস ও অন্যটির নাম টিউনিক- এলবুজিনিয়া। উক্ত পরদাদ্বয় হইতে স্বাভাবিক অবস্থায় সমস্ত সিরাস- মেয়েদের মত এক প্রকার জলীয় পদার্থ নিঃসৃত হইয়া দুইটি পরনাকে মসৃণ ও সিক্ত করিয়া রাখে, তাহাতে দুহাট পরদা একত্রে জুড়িয়া যাইতে পারে না। কোনও কারণ বশতঃ যখন ক জলীয় পদার্থ স্বাভাবিক অপেক্ষা অধিক পরিমাণে নিঃসৃত হয় এবং তাহা শোষিত না হইয়া পরদাদ্বয়ের মধ্যে জমিয়া থাকে ও ক্রমশঃই পরিমাণে বৃদ্ধি তখন আমরা তাহাকে—হাইড্রোসিল বা অণ্ডকোষে জলজমা বলি, ইহা এক প্রকার অণ্ডকোষের শোথ (Dropsy of the scrotum)
উক্ত পীড়াটি দেখিলেই বোধ হয় সকলেই সহজে বুঝিতে পারিবেন যে অন্ডকোষের সাধারণ আকার অপেক্ষা উহা অনেক বড়, এমন কি একটি নারিকেলের মত হয় এবং কখনও একটি, কখনও দুইটি কোষের মধ্যে জ জমে; প্যালপেসনে অর্থাৎ হস্ত দ্বারা টিপিয়া পরীক্ষা করিলে ভিতরে জলের গতি (fluctuation) বুঝিতে পারা যায়; এই পীড়ায় কোষের ত্বক পুরু ও মোটা হয়; কোৱন্দ হইলে—ত্বক অত্যন্ত মোটা হইবে। এবং তাহার মধ্যে উক্ত কোনও প্রকার তরল পদার্থের সঞ্চালন পাওয়া যাইবে না।
অন্ডকোষে জলজমা ওপ্রকার ভেদঃ
কোনও একটি অন্ধকার ঘরে রোগীকে পা ফাঁক করিয়া দাঁড় করাইয়া তাহাকে অন্ডকোষের উর্দ্ধভাগ টিপিয়া ধরিয়া রাখিতে বলিবেন এবং রোগীর পশ্চাতে দুই পায়ের মধ্যে একটি বাতি জ্বালাইয়া রাখিবেন, পরে সম্মুখভাগ হইতে একটি বাঁশের চোঁয়া বা একটি নল লইয়া দুই পায়ের ভিতর দিয়া অন্ডকোষটি দেখিলে জল থাকিলে জল দেখিতে পাইবেন এবং কোৱন্দ হইলে চম্ম মোটা থাকার ও অন্ডকোষে জলের পরিবর্ত্তে শিরার রক্ত জমিয়া থাকায় কিছুই দেখিতে পাইবেন না। এই পীড়ায় উপসর্গ কাহারও কাহারও অমাবস্যা-পূর্ণিমার সময় বৃদ্ধি হয় ।
পীড়ার কারণ ও লক্ষণ ।
এই পাড়া বৃদ্ধ বয়সে রক্ত ফিকা বা জলের মত (hydraemia) হইলে কিম্বা টিউবার্কিউলসিসে, কোনও ক্রণিক পীড়া ভোগকালীন, বুকে জল জানলে, জল উদরীতে, একশিরা কিম্বা ইউরেথ্রাইটীস প্রভৃতি পীড়ায় ইরিটেসনে এবং আঘাত পাওয়া কিম্বা লাথি মারা ইত্যাদি কারণে হয়, ইহা কখনও সুস্থ স্বাস্থ্যবান .যুবকদিগের এবং কচিৎ বালকদিগেরও হয়। হাইড্রোসিল হইলে – অণ্ডকোষ মসৃণ, চকচকে ও খুব শক্ত হয়, কোষ (testicle) চাপ্য ও অনেক ক্ষুদ্র হইয়া শেষে ক্রমশঃ অদৃশ্য হইয়া যায়। অথবা ইরিটেসনের ফলে কোষের বৃদ্ধিও হইতে পারে; ভিতরে সিষ্ট (পূর্যের মত তরল পদার্থ) থাকিবার নিমিত্ত কোষ শক্ত হয়; উক্ত সঞ্চিত তরল পদার্থ চাপ বাঁধিতে কিম্বা রক্ত বা পৃষের কণা মিশ্রিত বস্তু ঘোলা হইয়া জমিয়া যাইতে ও adhesion হইতে পারে। অন্ডকোষ অভ্যন্তরস্থ তরল বস্তু সমূহ বর্ণশূন্য থাকে, কখনও ঈষৎ হলদে রঙের হয়, যাহাই হউক ইহার সহিত ক্রমশঃ পিগমেন্ট (রঞ্জক), রক্ত, ফ্রাইব্রিণ, চব্বি, মিউকাস এপিথেলিয়ম (উপত্বক), শুক্র ইত্যাদির মিশ্রণে সবুজাভ, ঘোর সবুজ, কটা রঙের, কখনও লালবর্ণও হয় ।
সাধারণ হাইড্রোসিল—ক্রোটামের উর্দ্ধাংশ কোষ (testicle) এবং নিম্নাংশ সঞ্চিত তরল পদার্থ থাকে, কিন্তু আবার কখনও ইরিটেসনের কিম্বা প্রদাহের নিমিত্ত টেষ্টিকেল (কোন) ক্রোটামের সহিত সংযুক্ত (adhesion) হইয়া যায়, তখন কোষ নিম্নেই আবদ্ধ থাকিয়া এবং তরল পদার্থসমূহ উপরে সঞ্চিত হইয়া থাকে।
পীড়ার এই অবস্থায় বাহির হইতে অনেক সময় ক্রোট্যাল-হার্ণিয়ার সহিত ভ্রম হইতে পারে, কিন্তু পরীক্ষায় হার্ণিয়া হইলে—এডমিন্যাল-রিংয়ের মধ্যে অস্ত্র পাওয়া যাইবে । এবং কাশিলে অণ্ডকোষ ফুলিয়া উঠিবে, হাইড্রোসিলে তাহা হইবে। না।
ঔষধ ।
বৃদ্ধ বয়সের পীড়ায় প্রথমে রক্তের হাইড্রিমিক অবস্থায় চিকিৎসা করিতে হইবে। আঘাত জনিত পীড়া হইলে—আর্ণিকা, কোনিয়ম, পল্সেটিলা ইত্যাদির দ্বারা চিকিৎসা করিবেন।
কারণ জানা না থাকিলে – এপিস, আর্স, অরম, ক্যালকেরিয়া কার্ব্ব, আয়োডাম, হিপার, ক্যালি-হাইড্রো, মার্কুরিয়স, রডোড্রেন, সাইলিসিয়া, সলফার, এসিড-ফ্লোর ইত্যাদির দ্বারা চিকিৎসা করিবেন। শিশুদের—এরোটেনাম। ক্রোট্যাল-হার্ণিয়া—ম্যাগ-মিউর, নক্স।
অন্ডকোষ বৃদ্ধি বা একাশিরা Hydrocele অন্ডকোষ বৃদ্ধি ও একশিরা এদুটি রোগে একটু পার্থক্য আছে।তবে লক্ষন গুলি বা ঔষধগুলি প্রায় একই।
হোমিওপ্যাথির প্রথম পাঠে এর পার্থক্য দেয়া আছে।
প্রধান ঔষধ, একোনাইট, বেলেডোনা, এপিসমেল, স্পঞ্জিয়া, পালসেটিলা, রাসটক্স, রডোডেন্ড্রন, আর্নিকা, কোনিয়াম, সাইলিশিয়া, লাইকো পোডিয়াম, ইত্যাদি। ১। জ্বরসহ তরুন প্রদাহে একোনাইট ৩০।২। লাল, দপদপানি বেদনা ও গরম হলে
বেলেডোনা। ৩ ডান কোষ ফুলে নড়া চড়ায় কষ্ট হলে ব্রাইয়োনিয়া। ৪। কোষে শোথ
বা ফুলা এবং হুল ফুটানো বেদনা হলে এপিসমেল। ৫। বাম কোষ ফুলা, শক্ত, অত্যন্ত
বেদনা, গোড়ার রগফুলে মোটা ও নড়াচড়ায় আঘাতে স্পঞ্জিয়া। ৬। প্রথমে বামটি ও
পরে ডান কোষ ফোলা, ঠান্ডায় বেদনা বৃদ্ধি ও কোমরে বেদনা হলে পালসেটিলা । ৭।
পানিতে ভিজার কারনে এবং নড়াচড়ায় উপশম হলে রাসটক্স। ৮। বর্ষায় মেঘের গর্জনে
এবং শিশুকাল থেকে রোগ হলে রডোডেন্ড্রন। ৯। আঘাতের কারনে হলে আর্নিকা ।
১০। পুরাতন আঘাতের ফলে নুতন ভাবে এ রোগ দেখা দিলে কোনিয়াম। ১১।
অমাবস্যা- পূর্ণিমায় বৃদ্ধি হলে সাইলিসিয়া। ১২। ডানদিকে বৃদ্ধি এবং বিকাল ৪টা
থেকে রাত ৮টায় বৃদ্ধিতে লাইকোপোডিয়াম। * অন্ডকোষ ঝুলে না থাকে, সেজন্য ব্যান্ডেজ বা শক্ত জাঙ্গিয়া বা ল্যাঙ্গট পড়তে হবে। রাতে ভাত না খেয়ে রুটি খাওয়া ভাল। দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করতে হবে। পরিশেষে, অস্ত্রপোচরে কিছু জল বের করে দিলে সাময়িক উপশম হয়।
ভেরিকোসিল (Varicocele)
স্পার্ম্মাটিক-কর্ড (বেতো রজ্জু),
এপিডিডাইমিস
অণ্ড কোষের উপরিস্থিত কেঁচোর লম্বা বস্তু, ইহাই শুক্র উৎপাদক নাড়ী) এবং টেষ্টিকেল।
(কোষের) শিরাসমূহ বৰ্দ্ধিত হয় ও গাঁট গাঁট মত হইয়া ফোলে, আঙুল দিয়া দেখিলে যেন একটা কেঁচো কুণ্ডলী পাকাইয়া রহিয়াছে এইরূপ বোধ হয়। সোজাভাবে শুইয়া থাকিলে ও চাপ দিলে ইহা ক্ষুদ্র হইয়া যায় এবং খাড়া হইয়া দাঁড়াইলে পুনরায় বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়। অধিকাংশ স্থলে এই পীড়া বাম দিকেই অধিক দেখা যায়, কারণ বামদিকের—স্পার্মাটিক কর্ড ডানদিক অপেক্ষা অধিক লম্বা এবং অধিক জড়িত; এতদ্ভিন্ন বামদিকে সিগময়েড-ফ্লেক্সারে অধিক পরিমাণে জল জমিয়া থাকিলে তাহার চাপেও বামদিক আক্রান্ত হয় । এই পীড়ায় কোন কোন স্থলে আদৌ যন্ত্রণা থাকে না, আবার কখনও অত্যন্ত যন্ত্রণা হয়; এক প্রকার টানাহেঁচড়া বেদনা—কোমর থেকে প্রত্যঙ্গে, ইহা চলিলে কিম্বা দাঁড়াইলে এবং গ্রীষ্ম ঋতুতে অধিক অনুভূত হয়।
প্রধান ঔষধ—হ্যামামেলিস ও আর্ণিকা; তদ্ভিন্ন—বেল, ক্যাল-কাৰ্ব্ব, এসিড- ফ্লোর, ল্যাকে, লাইকো, নক্স, সিপি, অসিমম, সল্ফ । স্পার্মাটোসিল (Spermatocele)
যে সকল পুরুষ অত্যধিক কামাশক্ত কিম্বা যাহারা হস্তমৈথুন করে, তাহারা হঠাৎ সেই অভ্যাস বন্ধ করিলে—কিন্তু কামচিন্তা ত্যাগ করিতে না পারিলে এপিডিডাইমিসের ও স্পার্ম্মাটিক-কর্ডের মধ্যে বীৰ্য্য স্তম্ভন হইয়া কিম্বা ক্রমশঃ অধিক বীৰ্য্য জমিয়া উহা ফোলে। ইহাতে কোষ উর্দ্ধ দিকে আকৃষ্ট হয়, ফোলে এবং ছুইলে, দাঁড়াইলে ও চলিলে বেদনা করে, লিঙ্গ অৰ্দ্ধ বক্র হয়, এই অবস্থায় কতিপয় ঘন্টা বা দিন থাকিয়া ঐ ফোলা কখনও কমে, কখনও বাড়ে এরূপ হয় এবং শেষে ভেরীকোসিলে পরিণত হয়। এই পীড়ার-পলসেটিলা ও হাইড্রোপ্যাথির সিজ-বাথ প্রধান ঔষধ ।
— হোমিওপ্যাথি
অণ্ডকোষের ক্যানসার (Cancer of the testicle)
অংকোষ (testicle) অর্থে বৃদ্ধার গাও স Scrotum ) এর মধ্যে অবস্থিত। বা জোে ঐশির বা কো মধ্যবর্তী স্থানে একটি পর্দা সংযুক্ত থাকিয়া উহাকে এই ভাগে বিভক্ত করিয়াছে। ঐ দুই দিকের দুই অংশের মধ্যে অণ্ডকোষ দুই পৃথক পৃথক ভাবে অবস্থিত। উহাদের এইরূপ অবস্থান অনুসারে উহাদিগ যথাক্রমে ডান অণ্ডকোষ (Rt. testis) এবং বাম অণ্ডকোষ (Lt. Tastis) নামে অভিহিত করা হইয়াছে। (অণ্ডকোষের জন্মায় ও উহাদের অবস্থান ইত্যাদির বর্ণনা “হার্নিয়া” অধ্যায়ে পাঠ করুন)। সন্তান ভূমি হইবার সময় হইতে উক্ত কোষ দুইটি নিম্নপেটের মধ্যে কিছুদূর অগ্রসর হইয়া এক্সটার্নাল রিং নামক গোলাকার ছিদ্র সংলগ্ন দুই পার্শ্বের দুই পার্শ্বাটিক কর্ড নামক কেঁচোর মত পদার্থের সহিত জোটামের মধে বুলিতে থাকে ।
অণ্ডকোষে ক্যানসার হইবার পূর্বে প্রথমতঃ অণ্ডকোষের উপরাংশ কুলিয়া উঠে এবং পরে ক্রমশঃ উক্ত ফোলা স্থানটি শক্ত পদার্থবং অনুভূত হয়। ক্যান্সারে অণ্ডকোষের এক দিক ও একটি কোষ এক সমনে আক্রান্ত হয়। অধিকাংশ স্থলে যুবকদেরই এই রোগ হয় । কোন কোন সময়ে বালকদেরও এই রোগ হইয়া থাকে। উহাদের এই ক্যান্সারকে কোমল ক্যান্সার (Medullary Cancer) এবং বৃদ্ধ দিগের হইলে তাহাকে ফাইরাস (Fibrous) ক্যান্সার কহে। আক্রান্ত অনুকোষী ভারী হইয়া উঠে এবং ক্রমশঃ তথায় স্পর্শকাতর ও হুল ফোটান বেদনা উত্তোরত্তর বৃদ্ধি পাইতে থাকে। কুচকীর গাও ফুলিয়া উঠে ও বাধামুক্ত হয় ।
হাউড্রোসিল,
অণ্ডকোষের প্রদাহ ও বিবৃদ্ধি
( Orchitis)
প্রমেহ-উপদংশাদি জনিত অণ্ডকোষ ও তদাবরক ঝিল্প সিম হের প্রদাহ জন্মে। প্রদাহকালে জল (বা আঠার মত তরল পদার্থ) নিঃসৃত হয়, ক্রমে অণ্ডকোষটি ফুলিয়া উঠে এবং খুব বড় ও শক্ত হয়; আবার কখনও হয়ত কোনরূপ বেদনা অনুভূত হয় না; কখনও বা অণ্ডকোষটি পাকিয়া উঠে (অর্থাৎ তন্মধ্যে পাজ- রক্ত জন্মে)। অনেক সময় লালাগ্রন্থি- প্রদাহ বা মাম্পস্ (mumps)-এর এক উপসর্গস্বরূপে অণ্ডকোষ-প্রদাহ প্রকাশ পায়। এতদ্ব্যতীত টাইফয়েড বা গেটেবাত রোগেও এইরূপ প্রদাহ ঘটিতে পারে।
চিকিৎসা
তরুণ প্রদাহে পাঙ্গ ৩X : অ্যাকোন ৬ (জর উপসর্গে ): বেল ৬ (স্ফীত ও আরক্ত এবং গরমবোধ); রঙো ৬ (সাধারণতঃ বামদিকের অণ্ডকোষ স্ফীত, বেদনাযুক্ত ও শক্ত লক্ষণে); হ্যামামেলিস ২x ( সামান্য জরভাব, অত্যন্ত টাটানি ও বিমর্ষ ভার) সেবন ও হ্যামামেলিস ও (পনের পূর্ণ জলসহ) বাহ্যপ্রয়োগ ব্যবস্থা। প্রমেহলপ্ত হইয়া অণ্ডকোষ প্রদাহে— কেলি- সাল্ক ১২x
পুরাতন প্রদাহে—স্পঞ্জিয়া ২x ( স্ফীত ও সচফটানোর মত বেদনা) : ক্লিমেটিস ৩, ৬ ( প্রমেহজনিত বেদনা); মার্কনি x (উপদংশজনিত) ; কোনায়াম ৩ (পুরুষত্বহীনতা); অরাম মেট ৬x বিচূর্ণ, ২০০ (স্নায়ুশূলবৎ বেদনা)। আর্ণিকা ৬, সিপিয়া ৩০, সাফার ৩০, সাইলিসিয়া ৬, হিপার ৩০. মার্কিউরিয়াস ৩ প্রভৃতিও সময় সময় আবশ্যক হয়।
অণ্ডকোষটি যাহাতে ঝুলিয়া না পড়ে তাহার ব্যবস্থা করা বিধেয়— সেইজন্য ল্যাঙ্গট বা Suspensory Bandage ব্যবহার করিলে বা অণ্ডকোষটি তুলিয়া উচ্চ করিয়া রাখিলে প্রদাহ কমিতে পারে।
শুক্রক্ষরণ, স্বপ্নদোষ বা ধাতুদৌর্বল্য
(Spermatorrhoea )
অনৈচ্ছিক বীর্যপাতের নাম “ধাতুদৌর্বল্যে”। স্বপ্নাবেশ বা কামউদ্দীপনা
ব্যতীত বারংবার রেতঃস্খলন “ধাতুদৌর্বল্য” নির্দেশক। সাধারণতঃ হস্ত- মৈথুন, অতিরিক্ত স্ত্রী-সহবাস বা প্রমেহ হইতে ইহা জন্মে। ক্রিমি, অশ নিয়ত অশ্বারোহণ, প্রভৃতি কারণেও এই পাঁড়া ঘটিতে পারে। স্মৃতিশক্তির হ্রাস, শরীর ও মনের অবসন্নতা, সলজ্জাভাব, অগ্নিমান্দ্য, হুংপন্দন, শিরঃপীড়া, শিরোঘূর্ণন, রক্তস্বল্পতা প্রভৃতি এই রোগের প্রধান লক্ষণ । ইহা হইতে ধজভঙ্গ রোগও জন্মিতে পারে।
চিকিৎসা
অ্যাপ্লাস-ক্যাস্টাস ৬, ৩০ – শরীর ও মনের অবসন্নতা, অন্যমনস্ক ভাব, দুর্বলতা, জননেন্দ্রিয় দূর্বল অথচ কাম-প্রবৃত্তি প্রবল।
বেলিম-পেরিনিস – (প্রতি মাত্রায় পাঁচ ফোঁটা করিয়া প্রত্যহ দুইবার
সেবা) একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ, বিশেষতঃ হস্তমৈথুন জনিত উপসর্গে । ব্যারাইটা কার্ব ৬ রাত্রিকালীন বনদোষের উৎকৃষ্ট ঔষধ। পূজা – (পাঁচ ফোঁটা) অতিরিক্ত শুক্রক্ষরণের সর্বোৎকৃষ্ট ঔষধ।
-অ্যাসিড-ফস্ফোরিক – ৩x, ৩০ – অতিরিক্ত স্ত্রী-সহবাস বা হস্তমৈথুন জনিত স্মৃতিশক্তির স্বল্পতা।
চায়না ৬, ৩০—প্রায়ই জননেন্দ্রিয়ের অস্বাভাবিক উত্তেজনা, কান ভেণ
তো করা, মুখমণ্ডল লালবর্ণ, মাথা ঘোরা। ফজ্জোরাস ৬, ৩০—সঙ্গমকালে অতি দ্রুত বীর্যক্ষরণ ও দূর্বলতা,
হোমিও চিকিৎসা
রতিশক্তির অপতা বুক ধড়ফড় করা: অতিরিক্ত শুক্রক্ষর ও হস্তমৈথুনের ফলস্বর অসম্পূর্ণ লিঙ্গোদ্রেক। লোহারিস ৬—প্রমেহজনিত শুক্রক্ষরণ ; ফোঁটা ফোঁটা প্রস্রাব ও জালা : প্রবল সঙ্গমেচ্ছা; বিশেষতঃ হস্তমৈথুনজনিত শত্রুক্ষয়ে।
প্ল্যাটিনা – ৬—অস্বাভাবিক উপায়ে রেতঃপাতে (মেয়েলোকের পক্ষে)। **
ক্যাল্কেরিয়া-কার্ব ৬—অতিশয় মৈথুনেচ্ছা, কিন্তু লিঙ্গোদ্রেক ব্যতীত শীঘ্র শীঘ্র শুক্রক্ষরণ, সর্বশরীরে বেদনা ও দুর্বলতা।
লাইকোপোডিয়াম ২০০ – অত্যন্ত দৌর্বল্যজনক বনদোষ, অতিরিক্ত মুক্রক্ষরণ : জননেন্দ্রিয় ক্ষুদ্র, শিথিল ও শীতল। ধজভঙ্গ, কোষ্ঠকাঠিন্য,
অজীর্ণ, পেট ফাপা, বুক ধড়ফড় করা প্রভৃতি লক্ষণে। সিনা ৩x, ২০০ – ক্রিমিজনিত শুক্রদ্বয়ে।
নাক্স-ভম ৩, ৩০. অরাম-মেট ৩x বিচূর্ণ, ২০০, গ্রাফাইটিস ৩০. সাফার ৩০, ২০০, স্ট্যাফিসেগ্রিয়া ৩০, জেন্স ৩০, ব্যারাইটা কার্ব ৬. ইগ্নেসিয়া ৬. আর্জেন্টিাম ৬, বিউফো ২০০, সেলিনিয়াম ৩০. ক্যালেডিয়াম ৩০. পিফ্রিক-অ্যাসিড ৩০, ক্যাল্কে-ফস ১২x বিচূর্ণ, ল্যাকেসিস ২০০, কোনায়াম ৩০, নেট্রাম ৩০ সময় সময় আবশ্যক হয়।
পালনীয় নিয়ম—কেবল ঔষধ সেবনে এই পীড়া আরোগ্য হয় না। সৎ-সংসর্গ, বিশদ্ধ বায়ু সেবন, প্রাতঃকালে ও অপরাহ্ণে ভ্রমণ, অনুত্তেজক দ্রব্য পানাহার, সদালাপ ও ধর্মগ্রন্থাদি পাঠ, প্রস্রাব করিবার পর শীতল জলে জননেন্দ্ৰিয় ধুইয়া ফেলা ও প্রত্যহ অবগাহন স্নান অবশ্য কৰ্ত্তব্য। প্রণয়স চক ছায়াচিত্র ও থিয়েটার দর্শন, অশ্লীল আলাপ এবং ঐ জাতীয় গ্রন্থ পাঠ প্রভৃতি সর্বদা পরিত্যাজ্য। বিবাহ দ্বারা অনেক থলে উপকার দর্শে।
পথ্য—লঘু ও পুষ্টিকর খাদ্য এবং দই, ঘোল, ডাব, লেব, নানবিধ ज. ভাত, রুটি ইত্যাদি।
অপথ্য— মাংস, ডিম, পেয়াজ, মদ্য প্রভৃতি উত্তেজক দ্রব্য পরিত্যাজ্য।
একলা রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
আর্নিকা মন্ট (Arnica Mont):- অকোষে কোন প্রকার আঘাত লাগার ফলে
টাটানি ব্যথা শক্ত ফোলা ইত্যাদি উপসর্গে ইহা প্রযোজ্য। সেবন বিধি – শক্তি 6, 30 200 তিন ঘন্টা । ইহার Q বাহ্যিক ব্যবহারে শীঘ্র উপকার হয়। পঞ্জিয়া (Spongia): বাম অন্ডকোষ অত্যন্ত টাটানি ব্যথা, শক্ত অণ্ডকোষের গোড়ার
রগ ফুলিয়া মোটা, নড়াচড়ায় বাধা বাড়ে। ইত্যাদি লক্ষণে ইহা প্রয়োগ করিয়া বহু রোগী
আরোগ্য হইয়াছে। সেবন বিধি :- শক্তি 6 বা 30, ৩ ঘন্টা অন্তর ।
পালসেটিলা (Pulsatilla) 2 অত্যন্ত কোমল মন, অভিমানী, অল্প কথায় মনে বাচ্চা, ক্রন্দনশীল, গরম কাতর, মুক্ত হাওয়া পছন্দ করে। এই ধাতুর রোগীদের প্রমেহ রোগ চাপা পড়িয়া বা ঠান্ডা লাগিয়া অন্ডকোষে অত্যন্ত বেদনা, ফোলা, নড়াচড়ায় বেদনা বৃদ্ধি, প্রদাহিত স্থান লাল মাঝে মাঝে কোমরে বেদনা ইত্যাদি লক্ষণে ইহা অমোঘ। সেবন বিধি :-শক্তি 3x বা 6 ২/৩ ঘন্টা অন্তর।
অরাম মেট (Aurum Met) 2 মনে নানারূপ দুশ্চিন্তা, উদাসীন, কোন কোন ক্ষেত্রে আত্মহত্যার চিন্তা আসে, মেজাজ খিট খিটে। এই ধাতুর রোগীদের যদি জানিতে পারেন রোগীর ডান অন্ডকোষটি বড় তাহাতে কোন বেদনা যন্ত্রণা নাই। তথায় এই ঔষুধটি প্রয়োগ করিতে ভুলিবেন না। এখানে আরো একটা কথা স্মরণ রাখিতে হইবে। কোন রোগীর অন্ডকোষ অস্বাভাবিক ছোট হইয়া গেলে তখনও অরাম মেট উপকারে আসে। সেবন বিধিঃ- শক্তি 30 বা 200 দিনে ২ মাত্রা। ইহাতে বিশেষ কোন ভাল উপকার বুঝিতে না পারিলে Im সপ্তাহ অন্তর সকাল বিকাল ২ মাত্রা। পুরাতন রোগে আরো উচ্চশক্তি ব্যবহার্য।
ক্লিমেটিস (Clematis ) : ঠান্ডা লাগিয়া বা প্রমেহ স্রাব বন্ধ হইয়া ডান অন্ডকোষ ফুলিয়া পাথরের মত শক্ত। অসহ্য ব্যথা, যন্ত্রণায় ক্লিমেটিস উপযোগী। ব্যথা রাত্রে বৃদ্ধি, গরমে বৃদ্ধি ঠান্ডায় উপশম। রোগ অধিক দিনের পুরাতন হইলে তেমন একটা ব্যথা থাকে না। সেবন বিধি :- শক্তি 6 বা 30 দিনে ৩ বার পুরাতন রোগে 200 বা l সকাল বিকাল ২ মাত্রা। ৫০ উর্দ্ধ বয়স্ক মান্নান বেপারী অন্ডকোষের ডান বিচি বড় ও শক্ত তিন বৎসরের পুরাতন রোগী। ক্লিমেটিস 10m সকাল বিকাল ২ মাত্রা সেবনে ১ মাসের মধ্যে আরোগ্য হয়।
রডোডেনড্রন (Rhododendron): অন্ডকোষ শক্ত টাটানি ব্যথা, সেই ব্যথা মনে হয় কেহ যেন অন্ডকোষটি পিষিয়া চূর্ণ করিয়া দিতেছে। সূচ ফোটানো ব্যথা, তলপেট পর্যন্ত পরিচালিত হয়। অন্ডকোষের শ্বাসরুদ্ধকর ব্যথা, আকাশে মেঘ দেখা দিলে বা ঝড় বৃষ্টির পূর্বক্ষণে মেঘলা দিনে রোগ যন্ত্রণা বৃদ্ধি। চলাফেরায় উপশম। যে শিশু জন্ম থেকে অন্ডকোষে কোৱন্দ রোগ দেখা দেয়, রডোডেনড্রন তাদের একমাত্র মহৌষধ। (ডাঃ জে, এম. মিত্র)। সেবন বিধি :- শক্তি 6 বা 30 ৩ ঘন্টা অন্তর। পুরাতন রোগে 200, 1m বা আরো উচ্চ শক্তি। পুরাতন কোরন্দ রোগে রডোডেনড্রন Cm শক্তি তিন মাস অন্তর অন্তর সেবন করিতে দিয়া অনেক রোগী আরোগ্য হইয়াছেন।
পালসেটিলা (Pulsatilla) 2 – নম্র স্বভাব, কোমল মন, অল্প কথায় মনে ব্যথা, খোলা বাতাস পাইবার আকাঙ্খা, গরম কাতর এই ধাতুর রোগীদের চোখের নীচের পাতার অঞ্জনিতে পালসেটিলা মহৎ কার্যকরী ঔষধ। সেবন বিধি :- শক্তি 30 বা 200 দিনে ৩ মাত্রা। পালসেটিলা অঞ্জনি রোগের প্রতিষেধক ।
স্ট্যাফিসেগ্রিয়া (Staphysagria) 1 অতিশয় উত্তেজিত, বদরাগী, অভিমানী, মনের দুঃখ মনে চাপিয়া রাখে বাহিরে প্রকাশ না করিয়া মনোঃ কষ্টে ভোগে, শীত কাতর রোগীদের জিজ্ঞাসায় জানিতে পারিলেন চোখের পাতায় পুনঃপুনঃ অানি উঠে। কোন সময় পাকিয়া পুঁজ ঝড়ে আবার কোন সময় না ফাটিয়া শক্ত টিবলি হইয়া থাকে পাকেও না বসেও না। ইহাতে ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া উত্তম ঔষধ সেবন বিধি :- শক্তি 30 বা 200 দিনে ২ বার। পুরাতন 1 পীড়ায় 1m সকাল বিকাল দুই মাত্রা প্রয়োজনে আরো উচ্চ শক্তি ।
বাইওকেমিক চিকিৎসা
ফেরাম ফস (Ferrum Phos ) : অানির প্রথমাবস্থায় আক্রান্ত স্থান লাল চিড়িক মারা ব্যথা হইলে ফেরাম ফস কার্যকরী দ্বিতীয়াবহার উক্ত ঔষধের সহিত ক্যাপি মিউর পর্যায় ক্রমে সেবনে উক্ত পীড়া আরোগ্য হয়। সেবন বিধি :- শক্তি 6x ২-৪ বড়ি ১ মাত্রা (বয়স অনুপাতে) দিনে ৪ বার।
ক্যালকেরিয়া ফ্লোর (Calcarea Fluor) :- অানির স্থান শক্ত টিবলির মত হইয়া থাকিলে এই ঔষধ কার্যকরী। সেবন বিধি :- শক্তি 6x বা 12x হইতে আরো উচ্চশক্তি ২- ৪ বড়ি এক মাত্রা (বয়স অনুপাতে) সকাল বিকাল দিনে ২ বার।
অণ্ডকোষের রোগ ( orchitis)
অরাম মেট—শুকিয়ে যায়।
বার্বেরিত।
ব্রোমিয়াম- অাকার শত্রু
ক্যাপ্সিকাম-ক্রোটাম নীল ও উজ্জ্বল।
ক্লিমেটিস পাথরের মত শক্ত অণ্ডকোষ গনোরিয়ার কুফল।
ফ্লুরিক অ্যাসিড-সিফিলিসের ফুল।
হ্যামামেলিস—আকারে ।
অক্সালিক অ্যাসিড-তেরেতে তাঁর হা
ফসফরাস-গনোরিয়া জনিত অর্কাইটিসের পর হাইড্রোসিল, যৌন
দুর্বলতা, বীয্য হেতু।
জিঙ্কাম মেট—অণ্ডকোষের জন্তু (atrophy); কানের পূজ রুক্ষ হয়।
আপনার যদি ইপিডিডাইমালটাল সিষ্ট,ভেরিকোসল,স্পআর্ম, হাইড্রোসিল,প্রোটেষ্ট গ্রান্ড ইনলার্জ হয়ে থাকে, শুক্রাণু সংখ্যা কমে গিয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের কাছে থেকে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন।
সারা পৃথিবীতে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে পারেন অনলাইনে বা সরাসরি চেম্বারে সৈয়দ হোমিও হল ফরেস্ট রোড আলিয়া মাদ্রাসা মার্কেট শেরপুর বগুড়া বাংলাদেশ
ডাঃ আরিফুল ইসলাম আদনান সামি হোমিওপ্যাথি স্পেশালিস্ট রেজিস্ট্রার্ড ফিজিশিয়ান .
ডাঃ রেজমিনা আক্তার রাখী হোমিওপ্যাথি রেজিস্ট্রার্ড ফিজিশিয়ান।
ইমু হোয়াটসঅ্যাপ বিকাশ+8801721418696
পেমেন্ট, বিকাশ,বাইনান্স ,ব্যাংক,পেপাল,
Prescription fee,
ইউরোপ 30ইউরো ফি
USA 30 dollar,
Asia 10dollar
Bangladesh 300taka.
ভিজিট করুন ইউটিউব চ্যানেল,amarhomoeo
Website.www.amarhomoeo.com
www.alltimeusa.com