Pancreatic Hormone(Insulin)
অ্যাগ্নাশয় হরমোন(ইনসুলিন)
*****************************************
Chemical Analysis of Plants Medicine-
Pancreatic Hormone(Insulin) ভারসাম্যহীনের কারনসমূহ অনুসন্ধানের ভিত্তিতে ভেষজ প্রায়োগিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছেন।
প্যাংক্রিয়াস পেটের মধ্যেখানে আড়াআড়ি ভাবে অর্থাৎ ডিওডেনামের U আকৃতির ভাঁজে র মধ্যে অবস্থিত।
এর থেকে পরিপাকের জন্য নিঃসৃত হরমোনের নাম প্যানক্রিয়েটিক এনজাইম এই এনজাইম নালী দিয়ে ডিওডেনামে যায়। এ ছাড়া প্যানক্রিয়াস লাঙ্গারহান্স আইলেট থেকে যে হরমোন নিঃসৃত হয় তার নাম ইনসুলিন।এই হরমোন নিঃসরনের জন্য কোন নালী নাই।
আমরা যে সব খাদ্য উৎপাদন গ্ৰহন করি এর মধ্যে কার্বোহাইড্রেট হল শক্তি উৎপাদনকারী উপাদান। কার্বোহাইড্রেট বিপাক প্রক্রিয়ায় সুগার সৃষ্টি হয়। কার্বোহাইড্রেট কার্বন,হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের একটি যোগ ।
# কার্বোহাইড্রেট সাধারণ দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
যেমনঃ
(১)সরল (Simple) কার্বোহাইড্রেট।
(২) জটিল (Complex) কার্বোহাইড্রেট।
(১)সরল কার্বোহাইড্রেট হচ্ছে শর্করা (sugar) তা হলঃ
(ক)মনোস্যাকারাইড (Monosaechatide) এ হল এক মুখী শর্করা। এরা হল গ্লুকোজ,ফ্রুক্টোজ ও গ্ল্যাক্টোজ।
(খ)ডাইস্যাকারাইড (Disaccharide) এ হল দ্বিমুখী
শর্করা। এরা হল মলটোজ সুক্রোজ ও ল্যাকটোজ।
(২) জটিল কার্বোহাইড্রেট হচ্ছে শ্তেতসার(Starches) এদের বলা হয় পলিস্যাকরাইড(Polysaccharide)
# পরিপাক বা হজম প্রক্রিয়াঃ
(১) দ্বিমুখী শর্করা ডাইস্যাকারাইড মলটোজকে ক্ষুদ্রন্ত্রে মলটেজ এনজাইম দ্বারা পরিবর্তিত করে গ্লুকোজ পরিনত করে।
(২) দ্বিমুখী শর্করা ডাইস্যাকাইড সুক্রোজকে খুদ্রান্ত্রে সুক্রোজকে সুক্রেজ এনজাইম দ্বারা পরিবর্তিত করে গ্লুকোজ ও ফ্লুষ্টোজ পরিনত করে।
(৩) দ্বিমুখী শর্করা ডাইস্যাকারাইড ল্যাকটোজ কে খুদ্রান্ত্রে ল্যাকটোজকে ল্যাকটেজ এনজাইম দ্বারা পরিবর্তিত করে গ্লুকোজ ও গ্ল্যাক্টোজ পরিনত করে।
(৪) জটিল কার্বোহাইড্রেট পলিস্যাকারাইড শ্বেতসার মুখগহ্বরের সিলিভারী (Salivary) এনজাইম দ্বারা পরিবর্তিত হয় ডেকস্ট্রিন (Dextrin) পরিনত করে এবং
প্যাংক্রিয়াস থেকে নিঃসৃত হর্মোন পেনক্রিয়েটিক এনজাইম দ্বারা ডেকস্ট্রিন পরিবর্তিত করে মলটোজ পরিনত করে। এবং ক্ষুদ্রান্ত্রে মলটোজকে মলটেজ এনজাইম দ্বারা পরিবর্তিত করে গ্লুকোজ পরিনত হয়।
দ্বিমুখী শর্করা ডাইস্যাকরাইড, জটিল কার্বোহাইড্রেট পলিস্যাকারাইড হজম প্রক্রিয়ায় শোষনের জন্য একমুখী শর্করা মনোস্যাকারাইড গ্লুকোজ পরিবর্তিত হয়।
এই গ্লুকোজ অন্ত্রের ঝিল্লি দ্বারা শোষিত হয়ে রক্তনালীর মধ্যে দিয়ে যকৃত কোষে চলে যায়। এ ক্ষেত্রে ইনসুলিন হর্মোন গ্লুকোজ যকৃতে প্রবেশে সাহায্য করে থাকে।যকৃত কোষে গ্লুকোজ যে প্রক্রিয়ায় কাজ করে তা জানার পূর্বে ইনসুলিন সম্পর্কে ধারণা থাকার প্রয়োজন।
(ক)গ্লাইকোজেনিসিস(Glycogesis) অর্থাৎ শর্কার সংশ্লেষনঃ
ভবিষ্যৎ ব্যবহারের জন্য যকৃত গ্লুকোজ গ্লাইকোজেনে পরিবর্তিত করে জমা রাখে।
(খ)ফ্যাট মেটাবলিজম (Llpogenesis):
এই প্রক্রিয়ায় ইনসুলিন কিছু পরিমাণ গ্লুকোজেকে ফ্যাটে রূপান্তরিত করে।
আবার প্রয়োজন হলে চর্বি থেকে গ্লুকোজ তৈরি হতে পারে। এই প্রক্রিয়ায়কে বলা হয় নব গ্লূকোজনন (Gluconeogensis)
(গ)ইনসুলিন প্রোটিন বিপাকীয় কাজে সহায়তা প্রক্রিয়ায় টিস্যু মেরামতে সাহায্য করে থাকে।
(ঘ) শ্বাস-কার্যঃ ইনসুলিন কোষের অক্সিডেশনের কাজ
বৃদ্ধি করে থাকে।
যকৃতে জমা গ্লুকোজ ছাড়া বাকি গ্লুকোজ রক্ত সংবহনে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন টিস্যু ও মাংশপেশীতে প্রবেশ করে। এখানে গ্লুকোজ জ্বালানী হিসেবে পুড়ে কার্বনডাইক্সাইড ও পানি তৈরী হয় এবং যা কাজের জন্য শক্তি তেরী হয়। অব্যবহৃত গ্লুকোজ গ্লোমেরুলস দিয়ে ছাকার পর কিডনির টিবিউল দিয়ে শোষিত হয়ে পুনরায় রক্তে প্রবেশ করে। উল্লেখ্য রক্তে ১৮০মিঃগ্ৰাঃ এর বেশী গ্লুকোজ থাকলে কিডনী দ্বারা গ্লুকোজ শোষিত হতে পারে না, তখন প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে গ্লুকোজ বের হয়ে যায়। এই সীমাকে বলা হয় কিডনি Threshold. প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে গ্লুকোজ বের হাওয়া কে বলা হয় গ্লাইকোজুরিয়া (Glycosuria)
অর্থাৎ গ্লুকোজমেহ।রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি থাকলে তাকে রক্তাতিশর্করা (Hyperglycemia) বলে।
রক্তে সুগারের পরিমাণ কমে গেলে তাকে বলা হয় রক্ত শর্করাভাব (Hypoglycemia)
উপরি উল্লিত আলোচনায় এটাই প্রতীয়মান হয় যে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নির্ভর করে রক্তপ্রবাহে গ্লুকোজের সংযোজন বা ধ্বংশ প্রাপ্তির সমতার উপর। আর গ্লুকোজের সংযোজন নির্ভর করে অন্ত্রের শোষন,শর্করা সংশ্লেষন ও ফ্যাট বিপাকের উপর। এই প্রক্রিয়াগুলোর কার্যক্রিয়ার নির্ভর করে ইনসুলিন হর্মোনের উপর অর্থাৎ ইনসুলিনের কাজ হচ্ছে রক্তে গ্লুকোজ কমায়, শর্করা ও চর্বি সংশ্লেষনকে উত্তেজিত করে। কোন কারনে ইনসুলিনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তে গ্লুকোজ পরিমাণ বেড়ে যায়।
# যে সব কারণে ইনসুলিন কমে যায়ঃ
ইনসুলিন কমে গেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
যাকে বলা হয় Hyperglycemia.
(ক) বহুমূত্র(Diabetes Mellitus)
(খ) হাইপার থাইরয়োডিজম।
(গ) আবেগ।
(ঘ) অচেতন অবস্থা।
(ঙ)শ্বাসরুদ্ধতা।
(চ) মস্তিষ্কে আঘাত।
(ছ) যকৃতের ব্যাধি।
(জ)স্টাইফাইলোকক্কাস ইনফেকশন।
(ঝ) বিষক্রিয়া।
(ঞ)কুশিং সিনড্রোম
(ট) অ্যাড্রিনাল টিউমার।
# যে সব কারণে ইনসুলিন বেড়ে যায়ঃ
ইনসুলিন বেড়ে গেলে রক্তে শর্করা পরিমাণ কমে যায়ঃ
যাকে বলা হয় Hypoglycemia
(ক)অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া।
(খ) থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া।
(গ)এন্টিরিয়ার পিটুইটারির কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া।
(ঘ) বেশি ইনসুলিন নেওয়া।
(ঙ)গ্লাইকোজেন স্টোরেজ রোগ।
(চ) এডিসন রোগ।
(ছ) প্যানক্রিয়াসের অ্যডিনোমা বা ক্যান্সার রোগ হলে।
(ঝ ) যকৃতের কোষনাশ।
# ইনসুলিন বৃদ্ধিজনিত লক্ষণসমূহঃ
ইনসুলিন বেড়ে গেলে রক্তে গ্লুকোজের মান কমে যায়।
(১)হাত বা শরীর কাঁপা।
(২)বক ধড়ফড় করে।
(৩)ওজন বৃদ্ধি পায়।
(৪) চোখে ঝাপসা দেখা।
(৫) অস্থিরতা বা অধৈর্যতা।
(৬) মাথা ব্যাথা।
(৭) বমি বমি ভাব।
(৮)দূর্বলতা।
(৯) নিদ্রাহীনতা
(১০)ক্ষুধা বৃদ্ধি।
(১১)মিষ্টিজাতীয় খাবারের প্রতি তীব্র আঙ্খাকা।
#ইনসুলিন কমে যাওয়ার লক্ষণসমূহঃ
ইনসুলিন কমে গেলে সুগারের মান বৃদ্ধি পায়।
১)ঘন ঘন প্রসাব হওয়া।
(২)ঘন ঘন পিপাসা।
(৩)ক্লান্তি বা দূর্বলতা।
(৪) ক্ষুধা বৃদ্ধি।
(৫) মিষ্টিজাতীয় খাবারের প্রতি আঙ্খাকা।
(৬)ওজন কমে যাওয়া।
(৭) চর্ম শুস্ক,খসখসে ও চুলকানি ভাব।
(৮)মেজাজ খিটখিটে।
(৯)ক্ষত সারতে সময় লাগে।
(১০) সংক্রমণ ব্যধি নিরাময়ে সময় লাগে।
#Insulin Hormone Test
******************************
★Fasting: <25 mIU/L; <174 pmol/L ★30 Minutes after Glucose Administration:30 – 230 mIU/L; 208 – 1597pmol/L ★1 Hour after Glucose Administration:18 – 276, mIU/L; 125 – 1917pmol/L ★2 Hours after Glucose Administration:16 – 166 mIU/L; 111 – 1153pmol/L >3Hours after Glucose Administration:<25 mIU/L; <174 pmol/L
#ধারনার্থেঃ
[★SI Unit: Conversional Units×6.945
★picomoles per litre (pmol/L)
★Milli – international units pee litre(mIU/L)]
# Blood sugarএর স্বাভাবিক মানঃ
√ Normal Random Glucose Test:
80mg/dl – 140mg/dl ( 4.4mmol/l – 7.8mmol/l)
√Fasting অর্থাৎ Before Break Fast : 100mg/dl – 126mg/dl or5.5mmol/l -7.0 mmol/l
√Post – prandial অর্থাৎ After Lunch : 140mg/dl – 200mg/dl or7.8mmol/l -11.1mmol/l
বিঃদ্রঃ বহুমূত্র রোগ নির্ণয়ে রক্তের সুগারের মান নির্ণয় করে থাকে।কিন্তু সুগারের ভারসাম্যহীনতার প্রধান কারন ইনসুলিনের ভারসাম্যহীনতা।চিকিৎসা হওয়া উচিত ইনসুলিনের ভারসাম্যহীনতার কারনসমূহ অনুসন্ধানের ভিত্তিতে।
#এই রোগ নিরাময়ে যে সব বিষয়সমূহের উপর গুরুত্ব আরোপ প্রযোজ্যঃ
(১) প্যানক্রিয়াসের কার্য শক্তি বৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় ইনসুলিনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় রক্তের সুপারের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ।
(২) যে সব কারনে রক্তে সুগারের মান বৃদ্ধি বা কমে যায় সেই সব কারন অপসারনে গুরুত্ব আরোপ করা।
#এখানে মূল আলোচ্য বিষয় প্যানক্রিয়াসের কার্য শক্তি বৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় ইনসুলিনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় রক্তের সুপারের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব আরোপ করা।
#প্যানক্রিয়াসের বিটা সেলের কার্যকর শক্তি বৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় ইনসুলিনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণসহ রক্তের সুগারের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে যে সব ভেষজসমূহ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে এরা হলঃ
√GYMNNEMA SYLVESTRE
(জেমনেমা সিলভাস্ট্রে)
# Botanical Name :
Gymnnema Sylvestre.
# Common Name :
Gurmar,Australian Cow Plant,Chigeng Teng, Buti,Kober,Mesasrngi, Podapatri.
# এই ভেষজের গাঠনিক রাসায়নিক উপাদানসমূহঃ
√ প্রধান রাসায়নিক উপাদান Triterpene Saponins যাকে বলা হয় Gymnemic Acid.
# অন্যান্য রাসায়নিক উপাদানসমূহঃ
√ Anthraquinonses.
√ Steroid & Cardic Glycosides.
√ Alkaloids.
√ Terpenoid.
√ Flavonoids.
√ Essential Oils.
√ GINSENG (জিনসেং)
সাধারণ নাম বা অন্যান্য নামঃ
এশিয়াটিক জিনসেং,চাইনিজ জিনসেং,কোরিয়ান জিনসেং,রেড কোরিয়ান জিনসেং,রেন শেন।
——————————————–
# রাসায়নিক উপাদানঃ জিনসেং বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদানের আরোপিত নাম
#Gensenosides (জিনসেনোসাইড)। এর রাসায়নিক উপাদানের নাম হলঃ
√Phenolic acid,Flavonoid and Triterponoid,saponin.
এছাড়া ধারণকৃত অন্যান্য উপাদান সমূহ হলঃ
√Essential oil,
√peptidogly can,
√polysacharide,
√nitrogen contain compound fatty acid. √Vitamin:B1,B2,B12,B Complex,Choline, Nicotinic Acid.
√Minerals:বায়োটিন(Biotin),ক্যালসিয়াম(Calcium)কপার (Coper), আয়রন(Iron), ম্যাঙ্গানিজ(Manganese), জিঙ্ক(Zinc)
GLYCYRRHIZA GLABRA
#Botanical Name: ★Glycyrrhiza Glabra
#Common Name: ★Liquorice ★Sweetwood
# এই ভেষজের গাঠনিক রাসায়নিক উপাদানসমূহঃ
√Flavonoid.
√Glycrrhetonic Acid.
√Glycyvrhizin.
√Flavanone.
√Glycoproteins.
√Glycrrhizinic Acid.
√Isoflavonoid
√Isoquercitrin.
√Lecithin.
√ Glycosides.
√Fomononetin
√Fatty Acid.
√Phytoestrogen.
√Polysaccharides
√Minarels:★Chromium ★Iodine★Magnesium ★Phophorus★Potassium ★Manganese★Iron ★Calcium★Choline.
√Vitamins:B2,B3,B12,B Complex,C.
√CINNAMOMUM CEYLANICUM
(সিনেমোনাম সায়েলেনিকাম)
#Scientific Name : Cinnamomum Zeylanicum.
#Common Name: Cinnamon
#এই ভেষজ গাঠনিক রাসায়নিক উপাদানসমূহ √Cinnamaldehyde.
√Cinnamic Acid,
√Aldehydes.
√Volatile Oil.
√ Tannins
√ Minerals: Calcium,Potassium.
√ Vitamins: Vitamin K,E
# রক্তের সুগারের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে যে সব ভেষজসমূহ
√TINOSPORA CORDIFOLIA
(টিনোসপোরা কর্ডিফোলিয়া)
# Botanical Name:
Tibospora Cordifolia
#Common Name:
Ambervel,Amrita,Gilo,Giloe,
Giloya,Guduxhi,Tinosoora Gulvel,Heavenly Elixir Jetwatika,T.Cordifolia,
# এই ভেষজের গাঠনিক রাসায়নিক উপাদানসমূহঃ
√ Alkaliids.
√ Diterpenoid.
√ Lactones.
√ Glycosides.
√ Steeoids.
√ Sesquiterpenoid.
√ Phenolics.
√ Aliphatic Compound.
√DIOSCOREA VILLOSA
(ডায়োস্কোরিয়া ভিলোসা)
#এই ভেষজ গঠিত রাসায়নিকউপাদানসমূহঃ
√Steroidal Glycosides Saponin(Including Dioscin & trilling Yield Diogenin).
√Tannins.
√Polysaccharides
√Minarels:Calcium,Boron,Megnesium,Sodium,Iron, CobaltMenganese,Phosphorus,SiliconZinc.
√Vitamin-B2,B3,B6,B12,C
√ALLIUM SATIVUM
(এলিয়াম স্যাটাইভাম)
# Botanical Name :
ALLIUM SATIVUM
#Common Name:
Garlic, Poor Man’s Treacle, Bauang,Bawang.
——————————————
# এই ভেষজের গঠিত রাসায়নিক ও পুষ্টি উপাদানসমূহঃ
√33 Sulfur Compounds ( Aliin,Allicin,Ajoene, Allylpropyl,Disulfide,Diallyl Trisulfide,Sallylcysteine, Vinyldithiines,
S-Allylmercaptocystein, and others).
√ Several Enzymes (Allinase,Peroxidases, Myrosinase,& Others)
√17 Amino Acids(Arginine & others)
√ Saponin.
√ Anthocyanin.
√ Quercetin.
√ Volatile Oil.
√ Minerals : Iron, Manganese,Phosphorus,
Sulfur,Sodium,Selenium, Potassium, Magnesium, Copper,Zinc,Calcium.
√ Vitamins : Vitamins- A,B1, B2,B3,B5,B6,B12,C,E,K, Folate,Folic Acid.
√ HYDRASTIS CANADENSIS
(হাইড্রাস্টিস ক্যানাডেন্সিস)
√Botanical Name:Hydrastis Canadensis
√Synonyms Name:(সমার্থক নাম):Goldenseal,Yellow Root,Eye Root,Wild Curcuma,Ground Raspbery,Yellow Puccon,Turmeric Root,
√Family:N.O.Ranonculace
#গাঠনিক রাসায়নিক উপাদানসমূহঃ
√Isoquinolin Alkoid Including Hydrastine(1.5-5%),Berberine(0.5-6%),Canadine(Tetrahydroberberine 0.5-1.0%), Resin,Cholorogenic Acid, Fatty Acid.
★ভেষজে ধারনকৃত পুষ্টি উপাদান উপাদানসমূহঃ আয়রন,কপার,জিঙ্ক,ম্যাগনেসিয়াম কোবাল্ট, ফসফরাস,পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ,সি,ই, বি-কমপ্লেক্স(বি১,বি৩ এফ,বি২),বিটাকেরাটিন।
#রাসায়নিক উপাদানসমূহের কার্যকর শক্তি অনুসারে
ভেষজের শ্রেনী বিভাজনঃ
# Super Effective Herbs( সর্বাধিক কার্যকর ভেষজ)
Grade – 1.
√GYMNNEMA SYLVESTRE
√ GINSENG (জিনসেং)
# Most Effective Herbs (সবচেয়ে কার্যকর ভেষজ)
Grade – 2.
√TINOSPORA CORDIFOLIA
√DIOSCOREA VILLOSA
√√CINNAMOMUM CEYLANICUM
# Highly Effective Herbs অধিক উচ্চে কার্যকর ভেষজ)।Grade – 3
√ALLIUM SATIVUM
√ HYDRASTIS CANADENSIS