[:en]
★★ হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়মঃ-
★★ হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়মঃ-
হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে, যা না মানলে রোগের হাত থেকে মুক্তি মিলবে না। কী রকম নিয়ম? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না।
★ হোপিওপ্যাথিক ঔষধ যতদিন খাবেন ততদিন কোনও রকম নেশা করবেন না।
সিগারেট বা মদের মতো নেশাকর দ্রব্যে যে তীব্র সাপ্লিমেন্ট থাকে, তা ঔষধের কার্যকারিতাকে ক্ষর্ব করে দেয়।
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কখনওই হাতে নেবেন না। হাতে নিলে ঔষধের অভ্যন্তরীণ স্পিরিট উঠে যায়।
পরিবর্তে কাগজ কিংবা ঔষধের শিশির ঢাকনায় ঢেলে নিয়ে ওষুধ মুখে দিন।
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের আগে সাদা জলে ভাল করে কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে নিন।
★ ঔষধ খাওয়ার পরে কোনও টক খাবার সেবন করবেন না। এতে ওষুধের প্রভাব নষ্ট হয়ে যায়।
★ অ্যালোপ্যাথি কিংবা আয়ুর্বেদিক ঔষধের সঙ্গে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রাখবেন না। এতে ঔষধের ক্ষমতা কমে যায়।
★ চিকিৎসা চলাকালীন চা এবং কফিকে যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
★ কোনও ভাবেই অন্য কোনও রোগীর ঔষধ নিজে খাবেন না। একই রকমের রোগ হলেও অন্য রোগীর ঔষধ খাওয়া কখনও’ই উচিৎ নয়।
কারণ মনে রাখবেন, রোগীভেদে হোমিওপ্যাথি ঔষধ’ও কিন্তু বদলে যায়।
★ যে জায়গায় ঔষধটা রাখবেন, সেখানে যেন কোনও ভাবেই সরাসরি রোদ না আসে।
★ ঔষধের শিশির ঢাকনা কখনওই খোলা রাখবেন না। ঠান্ডা এবং অপেক্ষাকৃত অন্ধকার জায়গায় ছিপি বন্ধ অবস্থায় ঔষধের শিশি রাখুন।
[:de]
★★ হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়মঃ-
★★ হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়মঃ-
হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে, যা না মানলে রোগের হাত থেকে মুক্তি মিলবে না। কী রকম নিয়ম? আসুন, জেনে নেওয়া যাক—
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না।
★ হোপিওপ্যাথিক ঔষধ যতদিন খাবেন ততদিন কোনও রকম নেশা করবেন না।
সিগারেট বা মদের মতো নেশাকর দ্রব্যে যে তীব্র সাপ্লিমেন্ট থাকে, তা ঔষধের কার্যকারিতাকে ক্ষর্ব করে দেয়।
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কখনওই হাতে নেবেন না। হাতে নিলে ঔষধের অভ্যন্তরীণ স্পিরিট উঠে যায়।
পরিবর্তে কাগজ কিংবা ঔষধের শিশির ঢাকনায় ঢেলে নিয়ে ওষুধ মুখে দিন।
★ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের আগে সাদা জলে ভাল করে কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে নিন।
★ ঔষধ খাওয়ার পরে কোনও টক খাবার সেবন করবেন না। এতে ওষুধের প্রভাব নষ্ট হয়ে যায়।
★ অ্যালোপ্যাথি কিংবা আয়ুর্বেদিক ঔষধের সঙ্গে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ রাখবেন না। এতে ঔষধের ক্ষমতা কমে যায়।
★ চিকিৎসা চলাকালীন চা এবং কফিকে যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
★ কোনও ভাবেই অন্য কোনও রোগীর ঔষধ নিজে খাবেন না। একই রকমের রোগ হলেও অন্য রোগীর ঔষধ খাওয়া কখনও’ই উচিৎ নয়।
কারণ মনে রাখবেন, রোগীভেদে হোমিওপ্যাথি ঔষধ’ও কিন্তু বদলে যায়।
★ যে জায়গায় ঔষধটা রাখবেন, সেখানে যেন কোনও ভাবেই সরাসরি রোদ না আসে।
★ ঔষধের শিশির ঢাকনা কখনওই খোলা রাখবেন না। ঠান্ডা এবং অপেক্ষাকৃত অন্ধকার জায়গায় ছিপি বন্ধ অবস্থায় ঔষধের শিশি রাখুন।
[:]