পোস্টটি পড়তে হয়তো কষ্ট হবে কিন্তু অনেক কিছু জানতে পারবেন।
দৈহিক মিলনের সময় বাড়ানোর কৌশল+দ্রুত বীর্যপাত বিষয়ে।
আমরা অনেকের কাছ থেকে প্রশ্ন পেয়েছি দ্রুত বীর্যপাত বিষয়ে। আজকে এ বিষয়ে স্পষ্ট কথা এবং সলিউশন দেয়া হবে। ছেলেদের প্রথমেই যে প্রশ্নটা থাকে তা হল , “আমার দ্রুত বীর্য বের হয়ে যায় । আমি কি করবো ? এটির জন্য আমরা অনেকগুলো সলিউশন দেখবো। তবে সবার আগে দ্রুত বলতে আপনি কি বোঝেন তা বুঝতে হবে। একটি ছেলের যদি যৌন মিলন করার সময় ১০মিনিটের মাথায় বীর্যপাত হয়, সেটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। একে দ্রুত বীর্যপাত বলা যাবে না। এমনকি ৬-৭ মিনিটও স্বাভাবিক বলা হয়। আপনি তখনি আপনার এ বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করবেন যখন আপনার তার থেকেও কম অর্থাৎ ১-২ মিনিটে বীর্য বের হয়ে যাবে। কেবল তখনি আপনি বলতে পারবেন যে আপনার এ সমস্যা অর্থাৎ দ্রুত বীর্য বের হয়ে যাচ্ছে। চিন্তার কোন কারণ নেই।
দৈহিক মিলনের সময় বাড়ানোর কৌশলঃ
মূল আলোচনার আগে আর একটি প্রচলিত ধারণার কথা বলা যাক। অনেক মানুষই আছেন যারা মনে করেন তার অধিকাংশ সমস্যার কারণ মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন। এটি ভুল ধারণা। মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুন সম্পুর্ণ স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এতে আপনার কোন দিক দিয়েই কোন ক্ষতি হবার চান্স নেই। তবে আপনি যদি এটা মাত্রাতিরিক্ত করেন তাইলে অনেক সমস্যা হতে পারে। এই কথাটি বলার কারণ খুবই সরল। কারণ অনেকেই মনে করে তার দ্রুত বীর্যপাতের আসল কারণ সে অনেক মাস্টারবেট করে। এখানে একটি থিওরি আছে। বোঝানোর চেষ্টা করছি। ধরুণ আপনি বাথরুমে গেলেন মাস্টারবেশন করতে। আপনি যসি ২০মিনিট ধরে করেন তাহলে অবশ্যই আপনার বাসা থেকে ডাকাডাকি হবে ,না হলেও আপনার অবচেতন মনই আপনাকে তাড়া দেবে।
এজন্য যা হয় তা হল , অবচেতন ভাবেই ছেলেরা মাস্টারবেট করতে করতে দ্রুত কিভাবে বের করা যায় সেটা শিখে ফেলে। পরে সেক্স করার সময় মনের অজান্তেই হয়তো পেনিসের তার সেই স্পেশাল জায়গা অথবা তার সে বিশেষ স্টাইল সে ধরে ফেলে , ফলে তাড়াতাড়ি বের হয়ে যায় ল। এখন , যাদের আসলেই দ্রুত বীর্য বের হয়ে যায় তারা কি করবেন? কারণ অবশ্যই , আপনার গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ আপনার পেনিস মুখে নিল , আর আপনার বীর্য বের হয়ে গেল কিছু করার আগেই, অথবা ধরলো আপনার পেনিস ,সাথে সাথে বীর্য বের হয়ে গেল,অথবা আপনার গার্লফ্রেন্ড বা পার্টনার হয়তো উত্তেজক কিছু করলো আপনার সাথে , তখনি বীর্য বের হয়ে গেল। এগুলো হল সমস্যা। সলিউশনে যাই এবার আমরা। একটি ব্যাপার স্বাভাবিক। ধরুন আপনি অনেক দিন যৌন মিলন করেন না, আপনার পার্টনারের সাথে অনেক দিন পর যৌন মিলন করতে গিয়ে উত্তেজনায় দ্রুত বীর্য বের হয়ে আসলো। এটি স্বাভাবিক , এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। এটি আপনার অক্ষমতা নয়।
এবার আসুন দেখি সেক্সটাইম বাড়ানোর নিয়মঃ
– হাতের ওপর জোর বাড়ানো। অনেক সময় দেখা যায় ছেলেরা যৌন মিলন করার সময় সব বা প্রায় সব ভর পেনিসে দিয়ে থাকে, এতে দ্রুত বীর্য বের হয়ে যেতে পারে তাই হাতে জোর বাড়াতে হবে।
– এক পজিশনে বেশিক্ষণ না করে পজিশন বদলে বদলে করতে হবে।
– একটি অন্যরকম পদ্ধতি হল একবার বের করে দেয়া।
আপনি আপনার বীর্য পার্টনারকে দেখিয়ে তার গায়ে অথবা অন্য কোথাও যৌন মিলন এর আগেই বের করুন একবার। সে হর্নি হবে দেখে। এবার পেনিসটা ভালমত পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এবার ২মিনিট ব্রেক এর পর আস্তে আস্তে আবার কিসিং শুরু করুন। ১৫মিনিটের মাথায় আবার যোনীতে ঢুকাতে সক্ষম হবার কথা।
– ঢোকানো অবস্থায় যদি আপনার মনে হয় যে এখনি বের হয়ে আসছে তখন আর সোজা ধাক্কা না দিয়ে বের করে তাকে আদর করুন। স্বাভাবিক হলে আবার শুরু করেন
– একটি অভ্যাস প্র্যাকটিস করুন বাসায়। নিজে পেনিসকে উত্তেজিত করে বীর্য বের হওয়ার ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত নিয়ে যান, এর পর আবার স্বাভাবিক হোন বের না করে।
এটি সপ্তাহে একবারের বেশি না করাই ভাল কারণ এতে দেহের ক্ষতি হতে পারে।
আশা করি এসকল ব্যাপারে সতর্ক থাকলে আপনার সেক্স লাইফ হবে দারুন।
প্রতিবারই স্ত্রীর যৌন আনন্দ লাভের অনেক আগেই যদি স্বামীর বীর্যপতন ঘটে তবে সেটা স্ত্রীর পক্ষে অবশ্যই হতাশাজনক। সেই হতাশার বশে অনেকেই ভুল পদক্ষেপ করে ফেলে যা পরবর্তীকালে অশেষ শারীরিক ও মানসিক অশান্তির কারণ হয়। তাই প্রশ্নকর্ত্রীর উদ্দেশ্যে বলব তাৎক্ষণিক যৌন আনন্দ লাভের জন্য নিজেকে কোন পরকীয়ায় জড়াবেন না, তাতে ভবিষ্যতে গভীর সমস্যা হতে পারে। আপনার স্বামীর সমস্যার অন্য সমাধান রয়েছে।
প্রথমত খোলাখুলি আপনার স্বামীর সঙ্গে কথা বলুন। তাকে বোঝান যে আপনার যৌনতৃপ্তি হচ্ছে না। কিন্তু তাই বলে আপনার স্বামীকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করবেন না, তাতে হীতে বিপরীত হতে পারে। ওনার আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। স্বামীর সাথে কথা বলে কোন ভাল সেক্সোলজিষ্ট বা relationship councilor -এর কাছে নিয়ে যান। কারণ খুব তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হওয়া (শীঘ্রপতন) মূলত একটি মানসিক সমস্যা। সেক্সোলজিষ্ট বা কাউন্সিলর ওনার সাথে কথা বলে ওই সমস্যা কেন হচ্ছে তার কারণ বুঝতে পারবেন ও কিভাবে সেটা নিয়ন্ত্রণ করা যায় সেটা বলতে পারবেন। যোনির মধ্যে লিঙ্গ প্রবেশ করানোর ১ থেকে দুই মিনিটের মধ্যে বীর্যপাত হলে তবেই ডাক্তারি পরিভাষায় তাকে শীঘ্রপতন বলা হয় (এখানে উল্লেখযোগ্য যে গড়ে 7 মিনিটের মধ্যেই পুরুষদের বীর্যস্খলন হয়ে যায়।)। শীঘ্রপতনের কারণ কি তা সঠিক জানা যায় নি, তবে একাধিক কারণ অনুমান করা হয়। যেমন বয়ঃসন্ধির সময় অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও সেই সময় কেউ যাতে দেখে না ফেলে সেজন্য দ্রুত বীর্যস্খলনের চেষ্টার ফলে সেটাই অভ্যাসে পরিণত হয়। এছাড়াও অশান্তি, দুশ্চিন্তা, বৌকে সুখি করতে না পারার মানসিক চাপ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, শরীরে কোন আঘাত ইত্যাদির জন্যেও শীঘ্রপতন হতে পারে। কিছু কিছু ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ার ফলে এবং নিয়মিত যৌনমিলন না করলেও শীঘ্রপতন হতে পরে। প্রায় ৩০ শতাংশ পুরুষ জীবনের কোন না কোন সময়ে শীঘ্রপতনের শিকার হয়।
তাড়াতাড়ি বীর্য বের হয়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করার একটি পদ্ধতি হল “কেগেল এক্সারসাইজ (Kegel Excersice)”। যে পেশীসমূহ ব্যবহার করে প্রস্রাবের বেগ আটকানো যায় ঠিক সেই পেশী ব্যবহার করে বীর্যপতনও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ওই পেশীর নাম হল PC muscle। PC পেশীর এক্সারসাইজ করতে হলে প্রথমে বুঝতে হবে কোনটা PC পেশী এবং তাকে কি করে খুঁজে বের করা যায়। সেজন্য গোড়াতে প্রস্রাব করতে বসে মাঝপথে প্রস্রাবের বেগ নিয়ন্ত্রণ করা বা বন্ধ করার চেষ্টা করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন সেইসময় তলপেট, পা কিংবা নিতম্বের পেশী যেন ব্যবহার করা না হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের গতিবেগ যেন স্বাভাবিক থাকে। যদি মূত্র ত্যাগের বেগ ধীরে হয় বা তা একেবারে বন্ধ হয়ে যায় তবে যে পেশীতে চাপ দিতে হয়েছিল সেটাই PC পেশী। এরকম কয়েকবার করলেই বোঝা যাবে কি করে PC পেশীকে সংকুচিত করা বা প্রসারিত করা সম্ভব। এরপর নিয়মিত দিনে তিনবার করে নিচে লেখা এক্সারসাইজ করতে হবে –
১) ৫ সেকেন্ড ধরে PC পেশী সংকুচিত করুন (ভেতরের দিকে টানুন),
২) এরপর ৫ সেকেন্ড ধরে ধীরে ধীরে PC পেশী ছাড়ুন,
৩) উপরোক্ত পদ্ধতি ১০ বার করুন।
কেগেল এক্সারসাইজ করলে যে শুধু বীর্যপতনের উপর নিয়ন্ত্রণ আসে তাই নয়, লিঙ্গের উত্তেজিত অবস্থায় দৈর্ঘ্যও বাড়তে পারে এবং তা আরও শক্ত হতে পারে। মহিলারাও এই এক্সারসাইজ করতে পারেন। তাতে তাদের যোনির ভেতরের দেওয়ালের পেশীর উপর নিয়ন্ত্রণ আসে এবং যৌনমিলনের সময় তারা প্রবিষ্ট লিঙ্গের উপর বিভিন্ন উপায়ে চাপ দিয়ে যৌন আনন্দ প্রভূত পরিমাণে বাড়াতে পারেন।
বীর্যপতন নিয়ন্ত্রণ করার অপর একটি পদ্ধতি হল “স্টার্ট-স্টপ টেকনিক”। যৌনমিলনের সময় যখন মনে হবে যে আর একটু করলেই বীর্য বেরিয়ে যাবে, তখনই PC-পেশী সংকুচিত করুন ও থেমে যান। এরপর ধীরে ধীরে PC-পেশী শীথিল করে কিছুক্ষণ একে অপরকে আলিঙ্গন, চুম্বন ইত্যাদি করুন। যখন মনে হবে উত্তেজনা একটু কমেছে, তখন আবার শুরু করতে পারেন। এতে যৌনমিলনের সময় দীর্ঘায়িত হবে। আর হ্যাঁ, শুরুর থেকে একটু ধীরে করুন। কথায় বলে যে তাড়াহুড়োয় কখওনো মহৎ কাজ হয় না! সেটা মাথায় রাখতে হবে। এছাড়াও লিঙ্গ যোনির মধ্যে প্রবেশ করানোর আগে কিছুক্ষণ ওরাল সেক্স করে নেওয়া যেতে পারে। কিংবা অঙ্গূলীও ব্যবহার করতে পারেন। যখন আপনার স্বামী আপনাকে আদর করছে সেইসময় আপনি নিজেও নিজের ক্লিটোরিস উত্তেজিত করতে পারেন। তাতে আপনার অর্গ্যাজম ত্বরন্বিত হবে। দেখা গেছে যে মহিলাদের ক্ষেত্রে সেক্সের থেকে ক্লিটোরিস উত্তেজিত করলে অর্গ্যাজমের সম্ভাবনা অনেক বেশি। আরেকটা জিনিস যেটা আপনি করতে পারেন তা হল আপনার স্বামী লিঙ্গ ভেতরে প্রবেশ করানোর পর কিছুক্ষণ তাকে স্থির থাকতে বলুন। সেই সময় আপনি আপনার যোনির ভেতরের দেওয়াল দিয়ে লিঙ্গের উপর বিভিন্ন উপায়ে চাপ সৃষ্টি করুন। দেখবেন দুজনেরই ভাল লাগবে। এছাড়াও বিভিন্ন পোজে সেক্স করে দেখতে পারেন। হয়তো কোন নির্দিষ্ট পোজে (যেমন “ওমেন অন টপ”) আপনার স্বামীর বীর্যপতন বিলম্বিত হবে। এছাড়াও যৌনমিলনের সময় কন্ডোম ব্যবহার করলে তা পেনিসের সংবেদনশীলতা কম করে বীর্যপতন বিলম্বিত করতে পারে। কিছু কিছু বিশেষ লিঙ্গের সংবেদনশীলতা কমিয়ে দিতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিতে পারেন।
নিয়মিত যৌনমিলন করলেও বীর্য বের হতে সময় বেশি লাগবে। যৌন মিলনের পূর্বে হোমিওপ্যাথি খেলেও বীর্যস্খলন বিলম্বিত হয়। তবে এই ঔষধ কিনতে ডাক্তারের প্রেসকিপশন লাগে, কারণ এই একই ঔষধ মানসিক অবসাদের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। এছাড়া হোমিও ব্যবহার করা হয় শীঘ্রপতন ঠিক করার জন্য।পাওয়া যায় যা যৌন মিলনের ১০-১৫ মিনিট আগে লিঙ্গে প্রয়োগ করলে তা লিঙ্গের সংবেদনশীলতা কমিয়ে বীর্যপতন দেরি করতে পারে। তবে এইসব ঔষধের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ।
প্রয়োজনে উপযুক্ত ডাক্তার কিংবা councilor -এর পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কাছে যেতে আবার লজ্জা কিসের? ভাল থাকুন।
★নতুন বিয়ের পর বা কোন নতুন নারীর সাথে যৌনসঙ্গমের সময় অনেকেরই তোমার মত সমস্যা হয়। অতিরিক্ত উত্তেজনার ফলেই এমনটি হয়ে থাকে। তবে কিছুদিন পরে অনেকে নিজে থেকেই বীর্যস্খলন নিয়ন্ত্রণ করতে শিখে যায়। তুমি যৌনসঙ্গম বা হস্তমৈথুন করার সময় স্টার্ট-স্টপ টেকনিক ব্যবহার করে বীর্যস্খলনের উপর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আসতে পার। সঙ্গম বা হস্তমৈথুন করতে করতে যখনই মনে হবে যে আর একটু করলেই বীর্যস্খলন হয়ে যাবে তখনই থেমে যাবে। প্রয়োজন হলে অন্য কিছু ভাববে ওই সময়, যাতে যৌন উত্তেজনা একটু কমে যায়। যখন মনে হবে উত্তেজনা কমে গেছে তখন আবার শুরু কর। এইভাবে কিছুদিন প্র্যাকটিস করলে আপনা থেকেই বীর্যস্খলনের উপর নিয়ন্ত্রণ আসবে। উপরের পোস্টে বর্ণিত কেগেল এক্সারসাইজও বীর্যস্খলন আটকাতে খুবই সহায়ক। রোজ দিনে তিনবার করে কেগেল এক্সারসাইজ অবশ্যই কর।
★
★★ যে খাবার খেলে সেক্স বাড়ে
সেক্সুয়াল চাহিদা বৃদ্ধি করার জন্য কোন খাবার নেই। বা ঔষধ নেই। তবে যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার কিছু উপায় রয়েছে।
যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য আপনি নানান রকম ঔষধ সেবন করতে পারেন। ভ্যায়াগ্রার নাম তো নিশ্চয়ই শুনেছেন? এমন আরও অনেক ঔষধ রয়েছে যা পুরুষের যৌন উত্তেজনা ও যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। তবে সেগুলো অবশ্যই সেবন করতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। অশাধু ক্যানভাসারদের খপ্পরে পড়ে কিংবা হারবাল মেডিকেল সেন্টারের খপ্পরে পড়ে আজেবাজে হারবাল ঔষধ সেবন করতে যাবেন না কখনোই। এতে লাভ তো হবেই না, উল্টো মারাত্মক ক্ষতি হবে স্বাস্থ্যের!
যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি, যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখা, বীর্যের মান উন্নয়ন, যৌন শক্তি বৃদ্ধি করা ইত্যাদির জন্য কিছু প্রাকৃতিক খাবার অবশ্যই আছে। (নিচের জবাবটি দেখুন) … স্বাস্থ্যকর খাওয়া, ভালো জীবন যাপন আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। লাল মাংস, ডিম, সবুজ শাকসবজি, ডার্ক চকলেট ইত্যাদি খাবারের সুনাম তো আছেই। সাথে যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য আদর্শ মনে করা হয় ঝিনুককেও। ফলের মাঝে স্ট্রবেরী, কলা, তরমুজ উপকারী। এছাড়াও নানান রকমের বাদাম (কুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম) , দুধ ও চিনি ছাড়া চা এবং রসুন প্রতিদিন সেব করলে যৌন শক্তি বাড়ে ও যৌন ক্ষমতা ভালো থাকে।
শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি পূরণে আমরা প্রতিদিনই অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকি কিন্তু সবাই জানি কি কোন ধরনের খাবার আমাদের সেক্স বাড়াতে সক্ষম? সাধারণত খাবারে ভিটামিন এবং মিনারেলের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে এন্ড্রোক্রাইন সিস্টেম সক্রিয় থাকে। আর তা আপনার শরীরে এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরনের তৈরি হওয়া নিয়ন্ত্রণ করে। এস্ট্রোজেন এবং টেস্টোস্টেরন সেক্সের ইচ্ছা এবং পারফরমেন্সের জন্য জরুরি। আপনি যৌন মিলনের মুডে আছেন কিনা তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করে আপনার খাদ্য। আসুন জেনে নিই এমন কয়েকটি দৈনন্দিন খাদ্য সম্পর্কে যা আপনার শরীরে সেক্স পাওয়ার বাড়ায় বহুগুণ।
দুধ :
বেশি পরিমাণ প্রাণিজ-ফ্যাট আছে এ ধরনের প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার যৌনজীবনের উন্নতি ঘটায়। যেমন, খাঁটি দুধ, দুধের সর, মাখন ইত্যাদি। বেশিরভাগ মানুষই ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে চায়। কিন্তু আপনি যদি শরীরে সেক্স হরমোন তৈরি হওয়ার পরিমাণ বাড়াতে চান তাহলে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট জাতীয় খাবারের দরকার। তবে সগুলিকে হতে হবে প্রাকৃতিক এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট।
ঝিনুক :
আপনার যৌনজীবন আনন্দময় করে তুলতে ঝিনুক খাদ্য হিসেবে খুবই কার্যকরী। ঝিনুকে খুব বেশি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে এবং লিবিডো বা যৌন-ইচ্ছা বাড়ায়। ঝিনুক কাঁচা বা রান্না করে যে অবস্থাতেই খাওয়া হোক, ঝিনুক যৌনজীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
অ্যাসপারাগাস :
আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়াতে চাইলে যেসব প্রাকৃতিক খাবার শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখে সেগুলি খাওয়া উচিত। যৌনতার ক্ষেত্রে সবসময় ফিট থাকতে চাইলে অ্যাসপারাগাস খেতে শুরু করুন।
কলিজা :
অনেকেই কলিজা খেতে একদম পছন্দ করে না। কিন্তু আপনার যৌন জীবনে খাদ্য হিসেবে কলিজার প্রভাব ইতিবাচক। কারণ, কলিজায় প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। আর এই জিঙ্ক শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বেশি পরিমাণে রাখে। যথেষ্ট পরিমাণ জিঙ্ক শরীরে না থাকলে পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসৃত হয় না। পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে যে হরমোন নিঃসৃত হয় তা টেস্টোস্টেরন তৈরি হওয়াতে সাহায্য করে। তাছাড়া জিঙ্ক এর কারণে আরোমেটেস এনজাইম নিঃসৃত হয়। এই এনজাইমটি অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরোনকে এস্ট্রোজেনে পরিণত হতে সাহায্য করে। এস্ট্রোজেনও আপনার যৌনতার জন্য প্রয়োজনীয় একটি হরমোন।
ডিম :
ডিম সেদ্ধ হোক কিংবা ভাজি, সব ভাবেই ডিম যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৫ ও বি-৬ আছে যা শরীরের হরমোনের কার্যক্রম ঠিক রাখে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় একটি করে ডিম রাখুন। এতে আপনার শরীর শক্তি পাবে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
রঙিন ফল
যৌন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে প্রতিদিন খাবার তালিকায় রঙিন ফলমূল রাখুন। আঙ্গুর, কমলা লেবু, তরমুজ, পিচ ইত্যাদি ফল যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের মেডিকেল টিমের গবেষণা অনুযায়ী একজন পুরুষের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় অন্তত ২০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকলে তার স্পার্মের কোয়ালিটি উন্নত হয়। আবার টেক্সাসের A&M ইউনিভার্সিটির মতে তরমুজ শরীরে যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। তারা যৌন উদ্দীপক ওষুধ ভায়াগ্রার সাথে তরমুজের তুলনা করেছেন।
মিষ্টি আলু :
মিষ্টি আলু শুধু শর্করার ভালো বিকল্পই না, মিষ্টি আলু খুব ভালো ধরনের একটি ‘সেক্স’ ফুড। আপনার শরীর কোনো সবজিতে বিটা-ক্যারোটিন পতা ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত করে। এই ভিটামিন-এ নারীদের যোনি এবং ইউটেরাসের আকার ভালো রাখে। তাছাড়া এটা সেক্স হরমোন তৈরিতেও সহায়তা করে।
কফি :
কফি আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কফিতে যে ক্যাফেইন থাকে তা আপনার যৌনতার মুড ঠিক রাখে।
ডার্ক চকোলেট
ডার্ক চকোলেটে আছে ফেনিলেথ্যালামাইন নামক একটি উপাদান যা শরীরে বাড়তি যৌন উদ্দীপনা তৈরী করে। গবেষণায় জানা গেছে যে ডার্ক চকোলেট খেলে সঙ্গীর প্রতি আকর্ষণবোধও বেড়ে যায়। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। তাই প্রতিদিন শতকরা ৭০ ভাগ কোকোযুক্ত ডার্ক চকোলেটের ২ ইঞ্চির একটি টুকরো খেয়ে নিন। মাত্র ১০০ ক্যালরী আছে এই আকৃতির একটি টুকরোতে যা আপনার যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ট্রাফল (এক ধরনের ছত্রাক) :
ট্রাফলে পুরুষের যৌন হরমোনের মত একধরনের উপাদান থাকে। কিছু কিছু খাবারে ট্রাফলের এই বিশেষ কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়। যার ফলে, নারীদের পুরুষের প্রতি লিবিডো বা যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায়। যেমন ম্যাশড পটেটোতে ট্রাফলের ব্যবহার করা হয়।
জয়ফল :
ভারতীয় গবেষকদের মতে, জয়ফল থেকে এক ধরনের কামোদ্দীপক যৌগ নিঃসৃত হয়। সাধারণভাবে এই যৌগটি স্নায়ুর কোষ উদ্দীপিত করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে আপনার যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি পায়। আপনি কফির সাথে মিশিয়ে জয়ফল খেতে পারেন, তাহলে দুইটির কাজ একত্রে পাওয়া সম্ভব।
তৈলাক্ত মাছ
তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
গরুর মাংস :
কলিজার মত গরুর মাংসেও প্রচুর জিঙ্ক থাকে। তাই আপনি যৌন জীবনকে আরো আনন্দময় করতে কম ফ্যাটযুক্ত গরুর মাংস খান। যেমন গরুর কাঁধের মাংসে, রানের মাংসে কম ফ্যাট থাকে এবং জিঙ্ক বেশি থাকে। এইসব জায়গার মাংসে প্রতি ১০০ গ্রামে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।
অ্যাভোকাডো :
অ্যাভোকাডোকে এর আকৃতির কারণে একে নারী ফল হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। তবে শুধু এর আকৃতিই আকর্ষণীয় না, এতে প্রচুর ভিটামিন বি-সিক্স এবং পটাসিয়াম থাকে। এর ফলে এটা খেলে আপনার যৌন ইচ্ছা এবংযৌন সামর্থ্য বৃদ্ধি পায়। এই ফলের এই নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যটির কারণে একে স্প্যানিশ প্রিস্টরা নিষিদ্ধ করেছিল।
ওটমীল :
ওটমিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে। যেসব দানাজাতীয় শশ্যে আবরণ থাকে তাদের মধ্যে এই গুণটি রয়েছে। যেমন গম, চাল, রাই ইত্যাদি। ফাইটোস্ট্রজেন আপনার যৌন জীবনের জন্য খুবই কার্যকরী।
পালং শাক ও অন্যান্য সবজি
পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।
বাদাম ও বিভিন্ন বীজ
কুমড়োর বীজ, সূর্যমূখীর বীজ, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ইত্যাদিতে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে এবং এগুলো শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল তৈরী করে। সেক্স হরমোন গুলো ঠিক মতো কাজ করার জন্য এই কোলেস্টেরল অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই প্রতিদিন অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। শিমের বীচিতে প্রচুর ফাইটোস্ট্রোজেন থাকে। এটা আপনার যৌন ইচ্ছা এবং যৌন সামর্থ্য বাড়ায়। জাপানিরা যৌন ইচ্ছা বাড়ানোর জন্য খাবারে প্রচুর শিমের বীচি ব্যবহার করে থাকে। চীনা বাদামে প্রচুর জিঙ্ক থাকে। এই জিঙ্ক শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ায় এবং শক্তিশালী শুক্রাণু তৈরি করে। জিঙ্ক কম থাকলে শরীরে শতকরা ৩০ ভাগ কম বীর্য তৈরি হয়। যারা খাদ্যের মাধ্যমে শরীরে কম জিঙ্ক গ্রহণ করে তাদের বীর্য এবং টেস্টোস্টেরনের ঘনত্ব দুটিই কমে যায়। ওটমিল এবং কুমড়ার বীচির মত সূর্যমুখীর বীজ হরমোন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে আপনার যৌন আকাঙ্ক্ষাও বাড়ে। সূর্যমূখীর বীজে যে তেল থাকে তা এই কাজটি করে। কুমড়ার বীচি জিঙ্ক-এর অন্যতম সেরা প্রাকৃতিক উৎস। এই জিঙ্ক টেস্টোস্টেরোনের মাত্রা বাড়ায়। আপনার যৌন ইচ্ছা বাড়ানোতে কুমড়ার বীচির কার্যকারিতা অনেক।
তথ্যসূত্র : মেনহেলথ
হস্তমৈথুনের ফলে কি মূত্রনালীর সংক্রমণ হয়? কুমারী মেয়ের সাথে প্রথমবার সেক্স কিভাবে করব?
প্রশ্ন ১ঃ আমি নিয়মিত হস্তমৈথুন করি, এজন্য কি কিডনিজনিত বা প্রস্রাবে বা ইনফেকশন জনিত সমস্যা হয়?
উঃ ছেলেদের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুনের ফলে কিডনি বা মূত্রনালীতে সংক্রমণের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে যদি মলদ্বারে হাত দেওয়ার পর ভাল করে হাত না ধুয়ে কেউ হস্তমৈথুন করে এবং মূত্রছিদ্রে হাত দেয় সেক্ষেত্রে সামান্য হলেও মূত্রনালীর সংক্রমণ হবার সম্ভাবনা থাকে। মূত্রনালীর সংক্রমণ সাধারণত মলদ্বারের আশেপাশে থাকা এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার (E. Coli) প্রভাবে হয়। সেইজন্য হস্তমৈথুন করার পূর্বে ভাল করে হাত ধুয়ে নেওয়া উচিৎ।
মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি একটু জটিল। যেহেতু মেয়েদের মূত্রছিদ্র মলদ্বারের খুব কাছেই থাকে তাই এক্ষেত্রে হস্তমৈথুনের সময় অপেক্ষাকৃত সহজেই ব্যাকটেরিয়া মলদ্বার থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে মূত্রনালীর সংক্রমণ ঘটাতে পারে। সেজন্য হস্তমৈথুন বা যৌনক্রিড়ার পর প্রস্রাব করা উচিৎ যাতে মূত্রনালীতে প্রবিষ্ট ব্যাকটেরিয়াসমূহ মূত্রের সাথে বাইরে বেরিয়ে যায়। হস্তমৈথুনের সময় মলদ্বার স্পর্শ করা হলে ভাল করে সাবান দিয়ে হাত না ধুয়ে যৌনাঙ্গ স্পর্শ করা উচিৎ নয়।
তবে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন কখওনই করবেননা, তাতে মূত্রনালীতে সমস্যা না হলেও ছেলেদের ক্ষেত্রে শীঘ্রপতনসহ অন্যান্য কিছু সমস্যা হতে পারে।
প্রশ্ন ২ঃ একজন কুমারী মেয়ের সাথে প্রথম যৌনসঙ্গম কিভাবে করব? আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই, প্লিজ হেল্প করুন।
উঃ প্রথমত কুমারী মেয়ের সাথে সেক্স করার আগে তার ফল কি হতে পারে সেটা ভেবে নিন। সেই মেয়ে কি সেক্সে রাজি? সেক্স করার পর তার মনে কষ্ট বা অপরাধবোধ জাগবে নাতো? এইসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করুন। তারপর সঙ্গম করবেন কিনা সেটা ঠিক করুন। যদি সঙ্গম করবেন বলে ঠিক করেন তো আমাদের লেখা প্রথমবার সেক্স সংক্রান্ত এই পোস্ট পড়ে দেখুন। মনে রাখবেন যে প্রথমবার সেক্সের সময় কোন কোন মেয়ের সতীচ্ছদ ছিড়ে যায় ও সামান্য ব্যাথা লাগতে পারে। তাই সঙ্গম শুরু করার আগে চুম্বন, আলিঙ্গন ইত্যাদির মাধ্যমে সঙ্গিনীকে ভাল করে উত্তেজিত করবেন যাতে তার যৌনাঙ্গের লুব্রিকেশন ঠিকঠাক হয়। একদম তাড়াহুড়ো করবেন না। ধীরে ধীরে সঙ্গম শুরু করুন। প্রথম যৌনসঙ্গমে সব মেয়েদেরই রক্ত বের হবে বা ব্যাথা লাগবে তার কোন মানে নেই। প্রত্যেক মহিলার যৌনাঙ্গের গঠন আলাদা, তাই তাদের ক্ষেত্রে ব্যাথার মাত্রারও তারতম্য ঘটে। কনডম অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
ভাল লাগলে শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ
ডা আদনান সামি হোমিওপ্যাথি
01721418696.