হোমিওপ্যাথিক ঔষদ খাওয়ার আগে এই বিষয়
গুলো জানা জরুরি….
১. হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে
বা পরে কিছু খাবেন না।
২. হোপিওপ্যাথিক ওষুধ যতদিন খাবেন ততদিন
কোনও রকম নেশা করবেন না। সিগারেট বা
মদের মতো নেশাকর দ্রব্যে যে তীব্র
সাপ্লিমেন্ট থাকে, তা ওষুধের কার্যকারিতাকে
খর্ব করে দেয়।
৩. হোমিওপ্যাথিক ওষুধ কখনওই হাতে
নেবেন না। হাতে নিলে ওষুধের
অভ্যন্তরীণ স্পিরিট উবে যায়। পরিবর্তে
কাগজ কিংবা ওষুধের শিশির ঢাকনায় ঢেলে নিয়ে
ওষুধ মুখে দিন।
৪. হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবনের আগে সাদা
জলে ভাল করে কুলকুচি করে মুখ ধুয়ে নিন।
৫. ওষুধ খাওয়ার পরে কোনও টক খাবার
সেবন করবেন না। এতে ওষুধের প্রভাব
খর্ব হয়ে যায়।
৬. অ্যালোপাথি কিংবা আয়ুর্বেদিক ওষুধের
সঙ্গে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রাখবেন না।
এতে ওষুধের ক্ষমতা কমে যায়।
৭. চিকিৎসা চলাকালীন চা এবং কফিকে যতটা
সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
৮. কোনও ভাবেই অন্য কোনও রোগীর
ওষুধ নিজে খাবেন না। একই রকমের রোগ
হলেও অন্য রোগীর ওষুধ খাওয়া কখনওই
উচিত নয়। কারণ মনে রাখবেন,
রোগীভেদে হোমিওপ্যাথি ওষুধও কিন্তু
বদলে যায়।
৯. যে জায়গায় ওষুধটা রাখবেন, সেখানে
যেন কোনও ভাবেই সরাসরি রোদ না
আসে।
১০. ওষুধের শিশির ঢাকনা কখনওই খোলা
রাখবেন না। ঠান্ডা এবং অপেক্ষাকৃত অন্ধকার
জায়গায় ছিপি বন্ধ অবস্থায় ওষুধের শিশি রাখুন।