থাইরয়েড সমস্যা ?
===========================
ক্লান্তি কি দিনের পর দিন টেনে নামাচ্ছে, মগজে কেমন কুয়াশা, ওজন বাড়ছে, শীত শীত ভাব, কেশ হানি হচ্ছে। আবার বিপরীতও হতে পারে। উত্তেজিত, খুব ঘুম হচ্ছে, আবার উদ্বিগ্নভাব সব সময়। দোষী হতে পারে দেহের একটি গ্রন্থি; থাইরয়েড গ্রন্থি। শরীর ও মনের নিয়ন্ত্রক এই গ্রন্থিটি সময় সময় বেশ গোলমেলে কাজ করতে থাকে, বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে। সঠিক চিকিত্সা হলে ভালো। গুরুতর সমস্যা এড়ানো যায়।
গলার সামনের দিকে বসে আছে প্রজাপতি আকৃতি এই থাইরয়েড গ্লান্ড। এ থেকে যে হরমোন নি:সৃত হয় তা নিয়ন্ত্রণ করে দেহের বিপাক কর্ম। বিপাক ব্যবস্থা শরীরকে এনার্জি ব্যবহারে সাহায্য করে। থাইরয়েড বিকল হলে বিপাক ধীর হতে পারে যা উদ্দীপ্ত হতে পারে এর কোনও একটি। হরমোন মান খুব কম বা খুব বেশী হলে নানা উপসর্গ হতে পারে।
ওজন বৃদ্ধি বা ওজন হানি
থাইরয়েড বৈকল্যের সবচেয়ে সচরাচর উপসর্গ হলো শরীরের ওজন পরিবর্তন, যার ব্যাখ্যা সহসা পাওয়া যায়না। ওজন খুব বেড়ে গেলে বোঝা যায় থাইরয়েড হরমোন এর মান বেশ কমে এসেছে, একে চিকিত্সা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘হাইপোথাইরয়েডিজম’। অপরপক্ষে থাইরয়েড যদি শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত হরমোন নি:স্বরণ করতে থাকে তখন শরীর হারাতে থাকে ওজন অপ্রত্যাশিতভাবে। একে বলে ‘হাইপারথাইরয়েডিজম’ বেশ সচরাচর।
গলায় স্ফীতি
গলায় স্ফীতি থাকলে একটি দৃশ্যমান ক্লু থাকলো যে থাইরয়েডে কোনও গন্ডগোল আছে। একে বলে গলগন্ড বা গয়টার। হাইপোথাইরয়েডিজম বা হাইপারথাইরয়েডিজম দুটোর ক্ষেত্রে গলায় স্ফীতি হতে পারে। কখনও গলায় স্ফীতি হতে পারে থাইরয়েড ক্যান্সার বা নডুল থেকে থাইরয়েডের ভেতরে স্ফীতি। আবার থাইরয়েডের সঙ্গে সম্পর্কিত নয় এমন কারণেও গলায় স্ফীতি হতে পারে।
হূদঘাত হারে পরিবর্তন
থাইরয়েড হরমোন প্রভাব ফেলে প্রায় সমস্ত দেহযন্ত্রে এবং প্রভাব বেশ ফেলে হূদস্পন্দন হারের উপরও। যাদের থাইরয়েড গ্রন্থির ক্রিয়া লঘুতালে চলে (হাইপোথাইরয়েডিজম) তারা লক্ষ্য করে দেখবেন, তাদের হূদঘাত হার স্বাভাবিক থেকে ধীরগতি। আবার থাইরয়েডক্রিয়া বেশি হলে (হাইপারথাইরয়েডিজম) হূদযন্ত্র চলে দ্রুতহারে। বেড়ে যায় রক্তচাপ, ধুকপুক করতে থাকে হূদযন্ত্র।
পরিবর্তন দেহের বলশক্তি ও মন মেজাজে
থাইরয়েডযন্ত্র লঘুতালে চললে খুব ক্লান্তি লাগে, শ্লথ হয়ে যায় শরীর, বিষন্নতায় আচ্ছন্ন করে পুরো শরীর ও মনকে। থাইরয়েডক্রিয়া বেড়ে গেলে উদ্বেগ বাড়ে, ঘুমের সমস্যা হয়, মন হয় অস্থির ও উত্তেজিত।
কেশ হানি
থাইরয়েড হরমোনে সমতা নেই, যখন তখন একটি লক্ষণ হতে পারে কেশ হানি। হাইপো ও হাইপারথাইরয়েডিজম দুক্ষেত্রেই হতে পারে কেশ হানি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে থাইরয়েড বৈকল্য নিরাময় হলে কেশ গজানো আবার শুরু হতে পারে।
খুব বেশি শীতল বা উষ্ণ অনুভব
থাইরয়েড বিকল হলে দেহতাপ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা বিশৃঙ্খল হয়ে যেতে পারে। থাইরয়েড ক্রিয়ালঘু হলে শীতল বোধ হয় শরীর। থাইরয়েড ক্রিয়া অতিরিক্ত হলে বিপরীত হয় প্রতিক্রিয়া। ঘাম নি:সরণ যায় বেড়ে। উত্তাপের প্রতি বিরাগ জন্মে।
থাইরয়েড লঘুক্রিয়া ও অন্যান্য উপসর্গ –
শুষ্ক ত্বক এবং ভঙ্গুর নখ
হাতে অবশ বোধ ও ঝিন ঝিন অনুভূতি
কোষ্টবদ্ধতা
অস্বাভাবিক ঋতুস্রাব
থাইরয়েড অতিক্রিয়া ও অন্যান্য উপসর্গ
পেশি দৌর্বল্য বা হাতে কম্পন
দৃষ্টি শক্তিতে সমস্যা
তরল মল
অনিয়মিত ঋতুস্রাব
থাইরয়েড বৈকল্য না ঋতুবন্ধ
যেহেতু থাইরয়েড বৈকল্য হলে ঋতুচক্র এবং মনমেজাজে আসতে পারে পরিবর্তন, সেজন্য যৌবন উত্তর বয়সে মহিলাদের ক্ষেত্রে ঋতুবন্ধ বলে ভ্রম হতে পারে। থাইরয়েড সমস্যা সন্দেহ হলে সহজ রক্তপরীক্ষা করলে সন্দেহ দূর করা সম্ভব।
কাদের পরীক্ষা করা উচিত
আমেরিকান থাইরয়েড এসোসিয়েশনের মতে, বয়স ৩৫ হলে, প্রতি পাঁচ বছর পর পর প্রত্যেকের থাইরয়েড ক্রিয়া পরীক্ষা করানো উচিত। যাদের উপসর্গ বা ঝুঁকি রয়েছে, এদের পুনপুন: পরীক্ষা করানো উচিত। ৬০ উর্দ্ধ মহিলাদের বেশি হয় হাইপোথাইরয়েডিজম। হাইপারথাইরয়েডিজমও ৬০ উর্দ্ধ পুরুষ ও মহিলাদের হতে পারে। পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি বাড়ে।
থাইরয়েড নেক চেক
আয়নায় ভালো করে গলদেশ পরীক্ষা করলে গলায় স্ফীতি নজরে পড়তে পারে এবং তখন তেমন সন্দেহ হলে ডাক্তারকে দেখানো ভালো। মাথা পেছনে হেলান, একগ্লাস পানি পান করুন, এবং পানি গলাধকরনের সময় কণ্ঠমনির নিচে এবং কণ্ঠস্থির উপরে গলদেশের অংশটি নজর করুন। কোনও স্ফীতি আছে কিনা লক্ষ্য করুন, কয়েকবার দেখুন। সন্দেহ হলে ডাক্তারকে দেখান।
থাইরয়েড বৈকল্য নির্ণয়
ডাক্তার থাইরয়েড বৈকল্য সন্দেহ করলে রক্ত পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। এই পরীক্ষা করে রক্তে থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন মান পরিমাপ করা যায়। টিএসএইচ নামে এই প্রধান হরমোনটি নিয়ন্ত্রণ করে থাইরয়েডের কাজকর্ম। টিএসএইচ মান উঁচুতে থাকলে বোঝা গেলো যে থাইরয়েডক্রিয়া খুব কমে গেছে। টিএসএইচ মান নিচু থাকলে বোঝা যায় থাইরয়েড অতিসক্রিয় (হাইপারথাইরয়েড) প্রয়োজনে টি৪ মানও মাপা যেতে পারে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় ইমেজিং পরীক্ষা ও থাইরয়েড বায়োপসি।
হাশিমটোর্স ডিজিজ
হাইপোথাইরয়েডিজমের সচরাচর কারণ হলো হাশিমটোর রোগ। এটি হলো একটি অটোইম্যুন বৈকল্য। এক্ষেত্রে শরীর নিজেই নিজের থাইরয়েড কোষের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালায় এক অজ্ঞাত কারণে, ফলে ধ্বংস হতে থাকে থাইরয়েড কোষগুলো। তখন যথেষ্ট হরমোন উত্পাদন আর হয়না। হাশিমটোর রোগ পরিবার পরস্পরায় হতে পারে।
হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যান্য কারণ
কোনও কোনও ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক মূলে আছে যে পিটুইটারি গ্রন্থি এটিতে সমস্যা হলে হতে পারে থাইরয়েডের লঘুক্রিয়া। এই পিটুইটারি থেকে নি:সৃত হয় টিএসএইচ, যে হরমোন থাইরয়েডকে দেয় কাজ করার নির্দেশ। পিটুইটারি গ্রন্থি যথেষ্ট টিএসএইচ নি:সরণ না করলে তাহলে থাইরয়েড হরমোন মান যাবে কমে। আরও অন্যান্য কারণ হলো: থাইরয়েড প্রদাহ এবং ওষুধপত্র।
গ্রেভস্ ডিজিজ
থাইরয়েড অতিক্রিয়া বা হাইপারথাইরয়েটিজমের সবচেয়ে সচরাচর কারণ হলো ‘গ্রেভস্ ডিজিজ’। এটি একটি অটোইম্যুন বৈকল্য। দেহ নিজেই বিরোধী হয়ে উঠে থাইরয়েড গ্রন্থির একে আক্রমণ করে। প্রচুর থাইরয়েড হরমোন হয় নি:সৃত। চোখ দুটো যেন কোটর থেকে বেরিয়ে আসে এ হলো এ রোগের সুস্পষ্ট লক্ষণ।
হাইপারথাইরয়েডিজমের অন্যান্য কারণ
হতে পারে থাইরয়েড নডুলের কারণে। থাইরয়েড গ্রন্থির ভেতরে জন্মায় গুটি এবং কখনও নি:সৃত করে হরমোন। গুটি খুব বড় হলে গলগন্ডের মত দেখা যায়। ছোট গুটি বা নডুল আলট্রাসাউন্ড দিয়ে চিহ্নিত করা যায়।
থাইরয়েড বৈকল্য থেকে জটিলতা
চিকিত্সা না হলে হাইপোথাইর-য়েডিজম থেকে ক্রমে ক্রমে রক্তে বাড়ে কোলেস্টেরল, স্ট্রোক ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। দীর্ঘ হলে থাইরয়েড হরমোনের খুব নিচু মান থেকে সজ্ঞাহীনতা এবং দেহতাপ বিপজ্জনক মাত্রায় নেমে যেতে পারে। হাইপারথাইরয়েডিজম চিকিত্সা না হলে, গুরুতর হূদযন্ত্র সমস্যা হতে পারে, হাড় ভাঙ্গনও ঘটতে পারে।
হাইপোথাইরয়েডিজম চিকিত্সা
রোগ নির্ণয় হলে ডাক্তার ব্যবস্থাপত্র দিতে পারেন। বডি, থাইরয়েড হরমোন পিল, দুতিন সপ্তাহর মধ্যে হয় উন্নতি। দীর্ঘ মেয়াদী চিকিত্সায় ফিরে আসে বলশক্তি, নিচুমান কোলেস্টেরল এবং পর্যায়ক্রমে ওজন হানি। বেশিরভাগ রোগীকে জীবনভর পিল গ্রহণ করতে হয়।
হাইপারথাইরয়েডিজম চিকিত্সা
হাইপারথাইরয়েডিজমের সচরাচর চিকিত্সা হলো এন্টিথাইরয়েড চিকিত্সা। থাইরয়েড হরমোন যা উত্পন্ন হয় বেশি বেশি, একে নামিয়ে আনা হলো এ ওষুধের উদ্দেশ্য। সমস্যা ক্রমে চলে গেলেও অনেকের প্রয়োজন হতে পারে দীর্ঘ মেয়াদী চিকিত্সা। উপসর্গ উপশমের জন্যও প্রয়োজন হতে পারে অন্যান্য ওষুধ। দিতে হতে পারে তেজক্রিয়া আয়োডিন সার্জারির প্রয়োজনে। থাইরয়েড বৈকল্য সার্জারি থাইরয়েড গ্রন্থি অপসারণ করলে হাইপারথায়রয়েডিজম নিরাময় হতে পারে। তবে এন্টিথাইরয়েড ওষুধ কাজ না করলে বা খুব বেশি বড় গ্রন্তি হলে সার্জারি প্রয়োজন হয়। থাইরয়েড নড্যুলের জন্য প্রয়োজন হতে পারে সার্জারি করার।
থাইরয়েড ক্যান্সার
থাইরয়েড ক্যান্সার বিরল এবং তত ভয়ানক নয়। প্রধান উপসর্গ হলো গলায় স্ফীতি মাত্র ৫% থাইরয়েড নডুলে ক্যান্সারে পরিনত হতে পারে।
রক্ত পরীক্ষা-
চিকিৎসা চলাকালীন বছরে অন্তত একবার রক্তে থাইরক্সিন বা T4 এবং TSH পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।
গলায় সমস্যা? থাইরয়েড ক্যান্সার নয় তো?
প্রাণঘাতী রোগ ক্যান্সার নীরবে আক্রমণ করে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই টের পেতে দেরী হয়ে যায়। থাইরয়েডের সমস্যা এখন প্রায় ঘরে ঘরে। শুধু থাইরয়েডের বৃদ্ধিতেই আর এই সমস্যা সীমাবদ্ধ নেই। এটি রুপ নিতে পারে প্রাণঘাতী ক্যান্সারে! জেনে নিতে হবে থাইরয়েড গ্রন্থির ক্যান্সারের লক্ষণ।
থাইরয়েড ক্যান্সার হয় থাইরয়েড গ্ল্যান্ডে৷ থাইরয়েড গ্ল্যান্ড আমাদের স্বরগ্রন্থির নিচে থাকে৷ এই গ্ল্যান্ড খাবার থেকে আয়োডিন নিয়ে শরীরে থাইরয়েড হরমোন তৈরি করে৷ যখন থাইরয়েড গ্রন্থির কোষ সাধারণ অবস্থার থেকে অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকে ও অন্যান্য অঙ্গের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ে তখন তাকে বলা হয় থাইরয়েড ক্যান্সার৷
লক্ষণ:
প্রাথমিক পর্যায়ে থাইরয়েড ক্যান্সারের সে ভাবে কোনও লক্ষণ দেখা যায় না৷ রুটিন চেক আপ করলে অনেক সময় ক্যান্সার ধরা পড়ে৷ যখন টিউমার বড় আকারের হয়, তখন বোঝা যায়৷ এছাড়া নিম্নলিখিত কিছু লক্ষণ দেখা গেলে অবশ্যই হোমিও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে৷
** গলায় হঠাৎ কোনও মাংসপিণ্ড দেখা দেওয়া।
** শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া।
** গলার আওয়াজ বসে যাওয়া।
** খেতে কষ্ট হওয়া।
রিস্ক ফ্যাক্টর:
** ২৫-৫০ বছর বয়সিদের এই ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি৷
** পুরুষদের চাইতে নারীদের এই ক্যান্সার হওয়ার রিস্ক বেশি৷
** দীর্ঘদিন ধরে থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হতে থাকলে থাইরয়েড ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে।
** পরিবারে কারও যদি থাইরয়েড সংক্রান্ত রোগ বা থাইরয়েড ক্যান্সার হয়, তবে অন্যদের থাইরয়েড ক্যান্সারের প্রবণতা থাকে৷
** ক্রনিক হেপাটাইটিস-সি থেকে থাইরয়েড ক্যান্সারের সম্ভাবনা থাকে৷
চিকিৎসা:এ ধরনের থাইরয়েড জনিত ও বিভিন্ন প্রকার গলার সমস্যা স্থায়ীভাবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার দ্বারা সমাধান করা যায়।প্রয়োজনে চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ দেওয়া এবং দেশে ও দেশের বাহিরে কুরিয়ার মাধ্যমে ঔষধ পাঠানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
রোগের যত বয়স হয়, রোগ তত বড় হয়।
থাইরয়েড গ্ল্যাড আমাদের শরীরের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ হরমোন গ্রন্থি। এটি আমাদের গলার মাঝখানে রয়েছে। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে T 3 এবং T 4 হরমোন নির্গত হয়, যা শরীরের মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত নিয়ন্ত্রন করে। পোস্টেরিয়র পিটুইটারি থেকে নিঃসৃত থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন এই দুটি হরমোনকে ( T 3 , T 4) নিয়ন্ত্রন করে। চিকিৎসা করালে থাইরয়েড সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। অনেক সময় আমরা সঠিক সময়ে এই রোগের লক্ষণ বুঝতে পারি না। তাই আজকের নিবন্ধ থেকে জেনে নিন থাইরয়েড কেন হয়? এই রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকারের উপায়।
থাইরয়েড কেন হয় ?
সাধারণত থাইরয়েড গ্রন্থির কম বা বেশি হরমোন নিঃসরণ হয়ে থাকে। হরমোন নিঃসরণ বেশি হলে তাকে হাইপারথাইরয়েডিজম এবং কম হলে বলে হাইপোথাইরয়েডিজম। থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন বেশি নিঃসরণ হলে T 3 এবং T 4 কম নিঃসরণ হয় সেটা হাইপোথাইরয়েডিজম। অনুরূপভাবে থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন কম নিঃসরণ হলে T 3 এবং T 4 নিঃসরণ বেশি হয়, তখন সেটা হাইপারথাইরয়েডিজম।
হাইপোথাইরয়েডিজম লক্ষণঃ
এতে হরমোন কম নিঃসরণ হয় বলে আমাদের কর্মক্ষমতা শক্তি কমে যায়। বেসাল মেটাবলিক রেট কমে যায়। ফলে শরীরের তাপমাত্রা, পালস রেট, রেসপিরেশন রেট, হার্ট রেট, ডাইজেশন রেট কমে যায়, যার দরুন কাজের উৎসাহ কমে যায়। রোগীর ওজন বেড়ে যায়, সহজেই ক্লান্ত হয়ে পরে, হতাশ ও উদ্বিগ্ন হয়ে যায় খুব তারাতারি। এমনকি চামড়াও মোটা হয়ে যায়, চামড়া অতিরিক্ত স্পর্শকাতর হয়ে যায় এবং চর্ম রোগের আক্রান্ত হয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। রক্তে থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন বেড়ে যায়।
হাইপারথাইরয়েডিজম লক্ষণঃ
হাইপারথাইরয়েডিজম হল হাইপোথাইরয়েডিজম ঠিক বিপরীত মেরু। আমরা আগেই জেনেছি এতে T 3 এবং T 4 বেড়ে যায় এবং থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন কমে যায়। যার ফলে বেসাল মেটাবলিক রেট বেড়ে যায়। সেই জন্য শরীরের তাপমাত্রা, পালস রেট, রেসপিরেশন রেট, ডাইজেশন রেট, হার্ট রেট বেড়ে যায়। যার কারনে ভীষণ গরম লাগে এবং অতিরিক্ত ঘাম হয়। বার বার স্নান করেও শান্তি মেলে না। এই সময় রোগীর প্রচুর খিদে বেড়ে যায় কিন্তু রোগা হয়ে যায়। রাতে ঘুম হয় না, খিটখিটে স্বভাবের হয়ে যায়, সহজেই রেগে যায় এবং মানসিক অবসাদে ভুগে থাকে।
যেমন এই লক্ষণ গুলো ও থাইরয়েডের
দেখে নিন তার কিছু লক্ষণ।
১. ওজনের তারতম্য
হঠাৎ ওজনের তারতম্য ঘটে। হঠাৎ ওজন খুব বেড়ে যেতে পারে। আবার কমেও যেতে পারে। হঠাৎ শরীর খুব ফুলে যেতে পারে। হয়তো আপনি ডায়েট কন্ট্রোল করছেন নিয়ম মেনে, কিন্তু তাও মোটা হয়ে যাচ্ছেন। নাহলে হয়তো ঠিক মতই খাওয়াদাওয়া করছেন কিন্তু তাও খুব রোগা হয়ে যাচ্ছেন। তাহলে ফেলে রাখবেন না। ডাক্তারের কাছে যান। কারণ এটা থাইরয়েড সমস্যার একটা লক্ষণ।
২. মানসিক সমস্যা
কিছু কিছু মানসিক সমস্যাও দেখা যায়। যেমন মানসিক উদ্বেগ ও বিষণ্ণতা। সব বিষয়েই উদ্বেগ বা হঠাৎ সবসময় বিষণ্ণতা কাজ করে। এটা কিন্তু সবসময় শুধু মানসিক সমস্যার কারণে হয় না। এটা হঠাৎ খুব বেশী পরিমাণে হলে, ডাক্তারের কাছে যাওয়াই ভালো।
৩. শরীরে তাপমাত্রার পরিবর্তন
থাইরয়েড সমস্যা হলে, মাঝে মাঝে শরীরে তাপমাত্রার পরিবর্তন হয়। যেমন কখনো হয়তো খুব ঠাণ্ডা লাগতে পারে। আবার কখনো খুব শীত করতে পারে। এটা কিন্তু হয় ঋতু পরিবর্তন ছাড়াই হয়। মানে শীতকালেও হয়তো হঠাৎ আপনার গরম বেশ লাগছে। এটা খুব বেশী হলে বুঝতে হবে থাইরয়েড প্রবলেম।
৪. স্কিন খুব শুকিয়ে যায়
এখন তো শীতকাল স্কিন শুকিয়ে যাবেই, কিন্তু শীতকাল ছাড়াও কি স্কিন খুব ড্রাই হয়ে যাচ্ছে? ময়েশ্চারাইজার মাখছেন, জল খাচ্ছেন কিন্তু তাও যেন স্কিন বেশ ড্রাই লাগছে। ড্রাই স্কিন ভেবে একে এড়িয়ে যাবেন না। এটা হতেই পারে থাইরয়েডের সমস্যা।
৫. চুল পড়া
আপনার কি হঠাৎ খুব চুল পড়ছে? অনেক ট্রিটমেন্ট করেও কোনো লাভ হচ্ছে না? তাহলে এটা থাইরয়েডের সমস্যার একটা লক্ষণ। একদম ফেলে রাখবেন না। যান ডাক্তারের কাছে। শরীরে হরমোনের অস্বাভাবিক পরিবর্তন হলে, চুল পড়া তার একটা অন্যতম লক্ষণ।
৬. ঘাড়ে অস্বস্তি
মেয়েটির ঘাড়ে অস্বস্তি হচ্ছে
এমনিতে ঘাড়ের কোন সমস্যা নেই, কিন্তু হঠাৎ কিছুদিন ধরে ঘাড়ে প্রবল অস্বস্তি অনুভব করছেন? সঙ্গে গলার স্বরেরও পরিবর্তন। মানে গলার স্বর বেশ কর্কশ হয়ে যায়। যখন থাইরয়েডের সমস্যা হয়। তাই খেয়াল রাখুন।
৭. শরীরে ব্যথা
হঠাৎ গাঁটে বা পেশীতে ব্যাথা অনুভব করছেন? যদি সঠিক ট্রিটমেন্ট করিয়েও এটা না কমে, এবং খুব বেশী হয়, বা অনেকদিন ধরে হয়, তাহলে বুঝতে হবে থাইরয়েডের সমস্যা হচ্ছে শরীরে।
৮. পিরিয়ডের সমস্যা
অনেকেরই পিরিয়ড অনিয়মিত হয়। বা পেট ব্যথা করে। এগুলো তো পিরিয়ডের সাধারণ সমস্যা। কিন্তু ধরুন দেখলেন, একমাসে হল কিন্তু পরের মাসে আর হলই না। বা একমাসে যে পরিমাণ হল পরের মাসে হঠাৎ খুব কম হল। আর এই জাতীয় পিরিয়ডের অনিয়ম যদি চলতেই থাকে, তাহলে একদমই ফেলে রাখবেন না। কারণ এটাও থাইরয়েড সমস্যার একটা লক্ষণ।
ওপরের এই কারণগুলি ছাড়াও থাইরয়েডের সমস্যায়, একটু আধটু পায়খানার সমস্যাও হয়।
এবার আসা যাক খাবারের দিক দিয়ে
থাইরয়েডে যে সমস্ত খাবারগুলি খাওয়া বারণ সেগুলি নিচে তালিকাভুক্ত করা হল
থাইরয়েড আক্রান্ত রোগীদের নিষিদ্ধ খাবার-
ব্রোকলি
ফুলকপি
বাঁধাকপি
রাঙা আলু
চা
কফি
সরষে
মুলো
চকলেট
কোল্ড ড্রিংকস
থাইরয়েডে যে খাবারগুলি খাবেন সেগুলি নিচে তালিকাভুক্ত করা হল
থাইরয়েড আক্রান্ত রোগীদের যে খাবারগুলি বেশি করে খেতে হবে সেগুলি হল –
নারকেল
ডাব
চিংড়ি
বাদাম
কাজু
সি – ফিস
অলিভ অয়েল
পেঁয়াজ
তাজা সবজি
টমেটো
থাইরয়েড প্রতিকার করার উপায়ঃ
থাইরয়েড রোগ থেকে রেহাই পেতে চান, তাহলে রোজ সকালে খালি পেটে লাউয়ের রস খেতে হবে। এবং এটা খাওয়ার পরে এক গ্লাস জলে এক-দু ফোঁটা তুলসীপাতার রস এবং সামান্য পরিমাণ অ্যালোভেরা পাতার রস মিশিয়ে পান করুন। এরপরে আপনি আধ বা এক ঘণ্টা কিছু খাবেন না। নিয়মিত এই পদ্ধতিটি অনুশীলন করলে থাইরয়েড রোগ দ্রুত নিরাময় করা সম্ভব।
নিয়মিত আধ থেকে এক ঘণ্টা অবশ্যই ব্যায়াম করবেন। ব্যায়াম করলে শরীর ভালো থাকে এবং থাইরয়েড নিয়ন্ত্রনে থাকে।
ডাবের জল থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণের জন্য সহায়ক। নিয়মিত ডাবের জল থাইরয়েডের রোগীদের জন্য উপকার।
থাইরয়েড রোগীদের খাবারে ভিটামিন এ পরিমাণ বৃদ্ধি করা উচিত। ভিটামিন এ ধীরে ধীরে থাইরয়েড হ্রাস করে। ভিটামিন এ গাজর এবং সবুজ শাক সবজি মধ্যে উচ্চ পরিমাণে পাওয়া যায়।
আপনি থাইরয়েড কমাতে চান, তাহলে কালো মরিচ খাওয়া শুরু করুন। কালো মরিচ খাওয়ার মাধ্যমে, থাইরয়েড নিরাময় করা সম্ভব। আপনি যে কোন উপায়ে কালো মরিচ ব্যবহার করতে পারেন।
থাইরয়েডের কেন হয় নিবন্ধে থাইরয়েডের কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার জেনে গেলেন । এবার একটু সতর্কতা অবলম্বন করুন এবং সুস্থ থাকুন।
তাহলে ওপরের এই লক্ষণগুলো যদি আপনার শরীরে প্রকাশ পায়, তাহলে যে থাইরয়েডের সমস্যা হয়েছে, তা বুঝতে অসুবিধা নেই। কিন্তু এতগুলো লক্ষণের মধ্যে একটা লক্ষণ প্রকাশ পেলে ভয় পাবার কিছু নেই। কিন্তু এর থেকে বেশী লক্ষণ প্রকাশ পেলে, অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান।
* জরুরী বিজ্ঞপ্তি ******হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সহজ সরল,পার্শপ্রতিক্রিয়াহীন ও প্রাকৃতিক।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।সুস্হ্য থাকুন। *******dr ai adnan sami //dr Razmina Akter Rakhi01934981471Syed homoeo Hallforest rode,madrasha market,Sherpur,bogura.WWW.Amarhomoeo.com/01721418696,01934981471
Send Message / বার্তা পাঠান / ম্যাসেজ / Chat এ আপনার সমস্যার কথা লিখে পাঠান । তা হলে আপনার সমস্যার কথা অন্য কেউ দেখতে বা পড়তে পারবে না । শুধু মাত্র amarhomoeo এর ডাক্তার আপনার সমস্যার কথা পড়তে বা দেখতে পারবে । এতে গোপনীয়তা বজায় থাকবে । নির্ভয়ে খুলে বলুন সমস্যার কথা ।#গোপন_সমস্যার_স্থায়ী_সমাধান; দয়া করে আগে সবটুকু পড়ুন : অতিরিক্ত হস্ত মৈথুন বা অন্য যেকোন কারণে যাদের স্বাভাবিক যৌন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন, বীর্য পাতলা হয়ে গেছে, লিঙ্গের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে, ছোট, বাঁকা, আগা মোটা ও গোড়া চিকন হয়ে গেছে, উত্তেজনার সময় পর্যাপ্ত শক্ত না হওয়া, মিলনে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যাওয়া, এবং দেহ ও মনে যারা অবসাদগ্রস্থ তাদের জন্য Dr adnan sami homoeopathy treetment হতে পারে আশার আলো।ইহা সেক্স হরমোন ব্যালেন্সের মাধ্যমে বীর্যকে অত্যন্ত ঘাঢ় করে এবং লিঙ্গকে করে সর্বোচ্চ দৃঢ়। homoeo pathi দেহে মেটাবলিজম বাড়ায়, ফলে দেহ ও মনের সকল অবসাদ দূর করে ইহা আপনাকে দিবে অফুরন্ত তারুন্যের প্রাণশক্তি।ভেজালের এই যুগে ৯০% সেক্সুয়াল প্রডাক্টই “সিলডেনাফিল সাইট্রেট” নামক অত্যন্ত ক্ষতিকারক কেমিকেল দ্বারা তৈরী, যা আপনার প্রাকৃতিক যৌন উত্তেজনাকে চিরতরে নষ্ট করে দেয়, আপনার কিডনী ও লিভার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমনকি ব্রেইনষ্ট্রোকের ও কারণ হয়ে দাঁড়ায় “সিলডেনাফিল সাইট্রেট” সমৃদ্ধ সকল ধরনের ওষুধ।homoeoপৃথিবীতে ২০০০ বছর ধরে সর্বাধিক ব্যবহৃত তারুন্য ও যৌবন ধরে রাখার আদিম রিপু.সম্পুরক।ইহা দেহের সক্ষমতা বাড়াতে আদিম যুগ থেকে সেবন করে আসছে এই homoeo। দয়া করে গুগুলে এ ব্যপার একটু সার্চ করে এর সত্যতা যাচাই করে নিন।পৃথিবীর যেকোন অঞ্চলের মানুষদের থেকে german গড় আয়ু বেশি, কারণ তারা সাড়া জীবন homoeo খায়। সুতরাং dr adnan sami homoeopathy online service homoeopathiখেলে যে আপনার শুধুমাত্র সেক্সুয়াল সমস্যা দূর হবে তাই নয়, এটি আপনার দেহের সার্বিক রোগ প্রতিরেধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। তাই প্রকারান্তরে homoeo pathy ডায়বেটিকস ও হ্রাস করবে।স্পার্ম কাউন্ট কম থাকার কারনে যাদের বাচ্চা হয়না Homeopathyখেলে তাদের বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।পুরুষাঙ্গ নিয়ে আপনার ভুল ধরনা। পুরুষাঙ্গ কত লম্বা প্রয়োজন ?বাঙ্গালীদের পুরুষাঙ্গ সাধারণত ৫-৬” লাম্বা হয়।কিন্তু প্রত্যেকেই তার পুরুষাঙ্গ নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকে।কিভাবে আরো বড় করা যায়।তাদের জন্য এই আর্টিকেল।
একজন মহিলার যৌন সেশনকে বেশী মাত্রায় পরিতৃপ্ত করতে তার পুরুষ সঙ্গীর যৌনাঙ্গের আকার – আকৃতি বা পরিমান- পরিমিতি প্রভাবিত করে না৷ এর পরিমিতি মহিলার যৌন চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে পারে না৷ যখন সাইজের প্রশ্ন আসে তখন সবার জন্য এক রকম সাইজ কার্যকরী হয় না৷ তাই যৌন কার্যে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়৷
বেশী বড় পুরুষ যৌনাঙ্গ কখনই মহিলাদের খুব বেশী Stimulate করতে পারে না৷ যৌন কার্যকালে গর্ভাশয়ের আগে পর্যন্ত পুরুষ যৌনাঙ্গ পৌঁছলেই তা পরিতৃপ্তির কারণ হয়৷ তা না হলে সঙ্গমকালীন যৌন পরিতৃপ্তি তেমন সুখকর হয়ে ওঠে না৷ এই পরিস্থিতিতে ক্ষেত্রে মহিলারা Satisfied হয় না৷
লিঙ্গ প্রাকিৃতিক ভাবে ছোট বা বড় হয়ে যায়না। এটি শুধু উত্তেজনার সময় পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে আকার পরিবর্তন করে। যৌন তৃপ্তির জন্য আকার মুল বিষয় নয়। প্রধান বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে মিলনে এবং সিঙারে আপনার কারুময়তা। আপনি যত বেশি সৃষ্টিশীল পদ্ধতিতে নারীকে “অন” করবেন সে তত বেশি আপনার পার্সোনলিটির প্রতি আবেগী হবে।
লিঙ্গ বড় করে আপনার লাভ কি আপনি কখনো শুনেছেন কোন নারী বড় লিঙ্গে পরিতৃপ্তি পেয়েছে বা বারতি আনন্দ উপভোগ করছে ? আসলে এটা আমাদের একটা ভুল ধারণা। অনেক পুরুষ কিংবা নারী পর্ন ফিল্ম দেখে লিঙ্গের আকার এবং মিলেনের সময় নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা করে রাখে। তাঁদের সব কিছুই পরিকল্পিত হয়ে থাকে কারণ এক একটি পর্ন ফিল্ম অনেক দিন ধরে শুটিং করে থাকে তাই ফিল্ম এর সাথে নিজের বাস্তবতা মিলাতে যাবেন না।
আপনার লিঙ্গের আকার আপনার বংশ বা জাতির উপর নির্ভর করবে। তাই এটা নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নাই।
আপনার যৌন সমস্যায় ইনবক্সে আমাদের অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং স্থায়ী চিকিৎসা গ্রহন করুন।
যৌন শিক্ষা – জীবনের জন্য শিক্ষা। like/comment/share করতে সাহসী হউন – নিজের এবং অন্য বন্ধুদের তথ্য জানায় সহায়তা করুন। যৌনতা ছাড়া জীবন অচল – তাই সংসারে সুখের জন্য যৌন শিক্ষা নিন।আপনি এর সত্যতা যাচাই করে নিন google সার্চ করুন “amar homoeo Dr adnan sami 01721418696.01934981471 homoeopathy লিখে /আপনি homoeo treetment amar homoeo online serviceনিতে চাইলে আমাদের নম্বরে কল করুন।আমরা সাড়া দেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে কন্ডিশন সিষ্টেমে homoeo pathy treetment করে থাকি। শুধু মাত্র অনলাইনে, butঅর্ডার করতে শুধুমাত্র কুরিয়ার সার্ভিসের চার্জ 150= টাকা বিকাশে অগ্রীম পাঠাতে হবে। আপনার এলাকার কুরিয়ার অফিসে জমা দিয়ে কোন রকম ঝুঁকি ছাড়াই ও গোপনীয়তা বজায় রেখে আপনি homoeo pathi medicine গ্রহন করতে পারবেন।#বিঃ_দ্রঃ_ দেশে ও দেশের বাহিরে চলছে, আগ্রহীরা দ্রুত যোগাযোগ করুন !!
👉 * অনলাইনে রোগী দেখে কুরিয়ারে ঔষধ পাঠানো হয় । সমস্যা মনে হলে chambar a থেকে চিকিৎসা নিতে পারেন । ধন্যবাদ
👉 * অমাদের থেকে ঔষধ কিনলে ঔষধের সাথে খাবার নিয়ম লিখে দেওয়া হয় । ওয়েব সাইট থেকে ঔষধ ক্রয় করতে ভিজিট করুন —> www.AmarHomoeo.com
👉 * Money Security – আপনার টাকার নিরাপত্তা কি ? বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন ——> www.amarhomoeo.com
👉 * ওয়েব সাইট থেকে কোন ঔষধ ক্রয় করতে কি ভাবে বিল পরিশোধকরবেন তা জানতে ভিজিট করুন —> www.AmarHOmoeo.com
👉 * আমাদের সরাসরি রোগী দেখার ব্যবস্থা ।
ফোন : 01721418696,01934981471.01797152527( বাংলাদেশ সময় সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ টা )dr adnan sami
👉* আমাদের ফ্রী প্রেসক্রিপশন সেবা শুধু ছাত্র এবংগরীব মানুষদের জন্য ।সে ক্ষেএে ছোট যে কোন সমস্যায় ফ্রী প্রেসক্রিপশন সেবা দেওয়া হয় । *,, শর্ত প্রযোজ্য www.Amarhomoeo.com
🛑🛑🛑***তবে, সেক্সের সমস্যায় ফ্রী প্রেসক্রিপশন বা টাকার বিনিময়ে প্রেসক্রিপশন সেবা দেওয়া হয় না। টাকার দিয়ে চিকিৎসা নিতে হয় । সমস্যা অনুযায়ী ঔষধ দেওয়া হয় ।
* শর্ত প্রযোজ্য – condition applywww.AmarHomoeo.com