এন্ডোমেট্রিওসিস(Endometeriosis)
********************************************
(১) C.S (২) M.P (৩) K.M (৪)N.M
মহিলাদের জননতন্ত্রের বিভিন্ন অংশ আক্রান্ত এক বিশেষ ধরনের রোগ। এন্ডোমেট্রিয়াম হল উল্লেখিত অংগের ভিতরের আস্তারন।এই সব স্থানের এন্ডোমেট্রিয়াম জাতীয় টিস্যু অল্প অল্প জমা হয়ে স্ফীত হয়ে যায়।এর ফলে সংশ্লিষ্ট স্থানসমূহ বেদনাম্বিত হয় একে এন্ডোমেট্রিওসিস বলে।এন্ডোমেট্রিয়াম জরায়ুর ভিতরের স্তর ঋতুচক্রের সময় রক্তের সাথে অপসারিত হয়ে যায়।এই স্তরটি ডিম্বাশয়ের হরমোন এস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টোরন প্রতি সংবেদনশীল।
এন্ডোমেট্টিওসিস তখনও হয় যখন এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যু জরায়ুতে না হয়ে ডিম্বনালী, ডিম্বাশয় বা অন্য কোন অংগে সৃষ্টি হয়।তখন এটা যন্ত্রনাদায়ক অবস্থা দেখা দেয়।কখনও শ্রেনী অঞ্চলের অংগগুলি একে অপরের সাথে আঁটিয়ে যায়।তখন গুরুতর অবস্থা সৃষ্টি হয়।
√এন্ডোমেট্রিওসিসের কারণসমূহঃ
(১ঋতুচক্রের রক্ত শরীরের বাহিরে না এসে ভিতরে প্রবেশ করে ডিম্বনালী ও ডিম্বাশয়ে ফিরে যায়।এই অবস্থায় ডিম্বনালী ও ডিম্বাশয়ে এন্ডোমেট্রিয়াল কোষ জন্মায়।
(২)ইমিউন পদ্ধতির বিপর্যয়জনিত কারণে এন্ডোমেট্রিয়াল কোস জন্মায়। (৩)হরমোনগত কারনে পেরিটোনিয়াল কোষ এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যুতে পরিবর্তিত হয়।(৪)বয়ঃসন্ধিকালে ইস্ট্রোজেনের কারণে এম্ব্রায়োনিক কোষ এন্ডোমেট্রিয়াল কোষে রূপান্তরিত হয়।(৫)ইস্ট্রোজেন হরমোন নিঃসরন বৃদ্ধি পেলে।(৬)বিলম্বে বিবাহ।(৭)কৃত্রিম উপায়ে সংগম ক্রিয়া।
(৮)জোরপূর্বক গর্ভপাত।
√এন্ডোমেট্রিওসিসের লক্ষণ ও উপসর্গঃ
এন্ডোমেট্রিওসিসের উপসর্গগুলো নির্ভর করে কোন অঞ্চলে এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যু সৃষ্টি হয়েছে তার উপর।(১)মাসিকের সময় পেটে বা শ্রেনী অঞ্চলে ব্যথা(পায়ু,পিঠে ও তলপেটে (২)যৌন মিলনের সময় ব্যথা।(৩)মাসিক ঋতুচক্রের সময় অস্বাভাবিকভাবে প্রচুর (Menorrhagia) ও দীর্ঘদিন ধরে(Metrorrhagia) রক্তপাত।(৪)বন্ধ্যাত্ব।(৫)মূত্র ও মলত্যাগের সময় ব্যথা অনুভব করা।(৬)অবসাদ(৭)দেহ হতে প্রচুর ঘর্ম নির্গত হওয়া।(৮)দুই মাসিকের সময় মধ্যবর্তী সময় রক্তপাত।(৯)অপারেশনের ফলে প্রতিস্থাপন-সিজারিয়ান পদ্ধতিতে প্রসবের কালে অপারেশন বা হিস্টোরোস্কোপিতে এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু শ্রেনী অঞ্চলের অংগে জন্মাতে পারে।
√কারণসমূহ পর্যালোচনার আলোকে চিকিৎসাঃ
(১) C.S=এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যুর কার্যকর শক্তি বৃদ্ধির প্রক্রিয়ায় স্ফীত টিস্যু অপসারণ এবং ইমিউন পদ্ধতির উন্নয়ন ও সক্রিয়তা বৃদ্ধির সাহায্যে ইমিউন পদ্ধতির বিপর্যয়জনিত কারণে এন্ডোমেট্রিওসিস নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে।
(২)M.P = এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যু ও আক্রান্ত অংশের পেশীর আক্ষেপিক টানজনিত প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
(৩)K.M =এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যুর স্ফীততা অপসারণ প্রক্রিয়ায় প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে।
(৪)N.M=এন্ডোমেট্রিয়াম টিস্যুর ফ্লুইড ও রক্তের চাপের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণসহ প্রদাহ নিরাময়ে সাহায্য করে থাকে।
সমস্যা আছে ? সমাধানের পথও আছে। “হটলাইন AMARHOMOEO.COM” আপনাদের সাথে নিয়ে খুঁজবে সমাধানের পথ।******* জরুরী বিজ্ঞপ্তি ******হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সহজ সরল,পার্শপ্রতিক্রিয়াহীন ও প্রাকৃতিক।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নিন।সুস্হ্য থাকুন। *******dr ai adnan sami //dr Razmina Akter Rakhi01934981471 Syed homoeo Hall forest rode,madrasha market,Sherpur,bogura. WWW.Amarhomoeo.com/01721418696,01934981471 Send Message / বার্তা পাঠান / ম্যাসেজ / Chat